AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: ভোট পিছানোর পরামর্শ ছিল, নির্দেশ নয়! কমিশনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা খারিজ হাইকোর্টে

Municipal Elections: আদালতের বক্তব্য, রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে কেবল পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল, সরাসরি কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি। তাই আদালতের নির্দেশ অমান্য করা হয়েছে, এমনটা নয় বলেই মত হাইকোর্টের।

Calcutta High Court: ভোট পিছানোর পরামর্শ ছিল, নির্দেশ নয়! কমিশনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা খারিজ হাইকোর্টে
কলকাতা হাইকোর্ট (ফাইল ছবি)
| Edited By: | Updated on: Feb 09, 2022 | 3:40 PM
Share

কলকাতা : আদালতে স্বস্তি রাজ্য নির্বাচন কমিশনের (State Election Commission)। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ খারিজ করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। হাইকোর্টের বক্তব্য, চার পুরভোটের (Municipal Elections 2022) রায়দানের ক্ষেত্রে কোনও সুনির্দিষ্ট নির্দেশ দেয়নি আদালত। তাই ইচ্ছাকৃতভাবে আদালতের নির্দেশ পালন করা হয়নি বা আদালতের নির্দেশ অমান্য করা হয়েছে বলে মনে করছে না কলকাতা হাইকোর্ট। উল্লেখ্য, এর আগে হাইকোর্টের তরফে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল, বিধাননগর, আসানসোল, চন্দননগর ও শিলিগুড়ি পুরনিগমের নির্বাচনকে চার থেকে ছয় সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কমিশনের তরফে নির্বাচনের দিনক্ষণ তিন সপ্তাহ পিছানো হয়েছিল। তবে এ ক্ষেত্রে আদালতের বক্তব্য, রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে সরাসরি কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি। তাই আদালতের নির্দেশ অমান্য করা হয়েছে, এমনটা নয় বলেই মত হাইকোর্টের।

উল্লেখ্য, ওই চার পুরনিগমের নির্বাচন রয়েছে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি। এর আগের নির্ঘণ্ট অনুযায়ী, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে ২২ জানুয়ারি চার পুরনিগমের ভোটের দিনক্ষণ স্থির করা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে হাইকোর্টের তরফে ভোট পিছিয়ে দেওয়ার পরামর্শ আসার পর চার পুরনিগমের ভোট পিছিয়ে ১২ ফেব্রুয়ারি করার সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের তরফে ভোটের দিনক্ষণ তিন সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আর এই নিয়েই মামলা জমা পড়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। অভিযোগ ছিল, আদালতের তরফে চার থেকে ছয় সপ্তাহ ভোট পিছিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া থাকলেও কমিশন তা না মেনে মাত্র তিন সপ্তাহ পিছিয়েছে।

এর আগে ২২ জানুয়ারির নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া যায় কি না, সেই নিয়ে চিন্তা ভাবনা করার জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সরাসরি কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি। এদিকে কমিশন নির্বাচনের দিনক্ষণ চার থেকে ছয় সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার বদলে তিন সপ্তাহ পিছানোয় মামলাকারীর বক্তব্য ছিল, এ ক্ষেত্রে আদালত অবমাননা করা হয়েছে। কারণ, চার থেকে ছয় সপ্তাহ ভোট পিছিয়ে দেওয়ার কথা খোদ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি উল্লেখ করেছিলেন। বুধবার আদালতে ওই মামলাটি খারিজ করে দেওয়া হয়। প্রধান বিচারপতি জানিয়ে দেন, চার থেকে ছয় সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া যায় কি না, তা কেবল একটি পরামর্শ ছিল, সেটাই চিন্তা ভাবনা করার কথা বলা হয়েছিল। রাজ্য় নির্বাচন কমিশন সেই মোতাবেক, ভোটের দিন তিন সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এই বিষয়টি আদতে আদালত অবমাননা বলে মনে করা হচ্ছে না এবং সেই কারণেই মামলা খারিজ করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা