Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

মধ্যরাতে আয়েশার ঘরে অক্ষয়, তারপরই খেল খতম, কী ঘটেছিল সেই রাতে?

একদিকে রবিনা ট্য়ান্ডন থাকলেও, অক্ষয় কুমার নজরে রাখতেন আরও খান দুয়েক নায়িকার দিকে। যার মধ্যে অক্ষয়ের পছন্দের ছিলেন আয়েশা জুলকা।

মধ্যরাতে আয়েশার ঘরে অক্ষয়, তারপরই খেল খতম, কী ঘটেছিল সেই রাতে?
Follow Us:
| Updated on: Mar 19, 2025 | 5:32 PM

খিলাড়ি কুমারই বটে। শুধুই বড়পর্দায় অ্যাকশন অবতারেই দুশমনদের খেল খতম করতেন না। বরং এক সময় প্রেমের খেলায় ছিলেন চ্যাম্পিয়ন। তাই হয়তো একদিকে রবিনা ট্য়ান্ডন থাকলেও, অক্ষয় কুমার নজরে রাখতেন আরও খান দুয়েক নায়িকার দিকে। যার মধ্যে অক্ষয়ের পছন্দের ছিলেন আয়েশা জুলকা।

নয়ের দশকে বলিউডে পা দিয়েই নজরে পড়েছিলেন মিষ্টি নায়িকা আয়েশা। খুব অল্প সময়ের মধ্য়েই বলিউডের প্রযোজকদের কাছে হয়ে উঠেছিলেন চোখের মণি। ঋষি কাপুর, অক্ষয় কুমার, মিঠুন চক্রবর্তী, আমির খান, বলিউডের তাবড় তাবড় নায়কদের সঙ্গে কাজ করেছিলেন আয়েশা। শুধুই তাই নয়, নীতিশ ভরদ্বাজ, বিবেক মুসরান, কামাল সাদানার মতো নতুন হিরোদের সঙ্গে জুটি বেঁধেও একের পর এক হিট দিয়েছেন আয়েশা। শোনা যায়, আয়েশাকে নাকি দারুণ পছন্দ ছিল মিঠুন চক্রবর্তীরও। রটেছিল ‘দালাল’ ছবির পর আয়েশাও নাকি মিঠুনের দিকে ঝুঁকেছিলেন। ঠিক এই সময়ই এন্ট্রি নেন অক্ষয়। ‘খিলাড়ি’ ছবিতে আয়েশার সঙ্গে জুটি বাঁধার পরই শুটিংয়ের বাইরে অক্ষয়ের খেল শুরু।

সেই সময় এক বিনোদনমূলক ম্যাগাজিনে প্রকাশিত এক খবর নিয়ে বলিউডে রীতিমতো হইচই পড়ে যায়। সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাঝরাতে নাকি আয়েশার বাড়িতে হাজির হয়েছিলেন অক্ষয়। নাহ, দরজা দিয়ে নয়। অক্ষয় নাকি সিনেমার কায়দায় জানলা দিয়েই ঢুকেছিলেন অক্ষয়। জানা যায়, আয়েশার ঘরে ঢুকে নাকি প্রেমের প্রস্তাব দেন বলিউডের খিলাড়ি কুমার। তবে তৎক্ষণাৎ সেই প্রস্তাবকে নাকচ করেন আয়েশা। কেননা, অক্ষয়ের স্বভাবের কথা তিনি জানতেন। শুধু তাই নয়, আয়েশা জানতেন অক্ষয় তখন রবিনার প্রেমে বুঁদ! আর সেই কারণেই নাকি সেরাতে অক্ষয়কে পাত্তা দেননি আয়েশা। তবে আয়েশা এক সাক্ষাৎকারে অক্ষয়ের এমন ঘটনার প্রসঙ্গ উঠতে আয়েশা জানিয়েছিলেন, এই ইন্ডাস্ট্রিতে সব নায়ক আমার বন্ধু। বন্ধুদের মধ্যে অনেক কিছুই ঘটে। আর আমার মা খুবই কড়া শাসনে রাখতেন আমাকে। তাই বন্ধুত্বের বেশি আর কিছুই হয়নি।