Ranbir kapoor: স্পেনে শুটিংয়ের ফাঁকে এ দোকন, ও দোকান ঘুরে আসন্ন সন্তানের জন্য শপিং করছেন রণবীর
Bollywood News: সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগেই তার জন্য জামা কাপড় কিনছেন উচ্ছ্বসিত বাবা রণবীর কাপুর।

জীবনটা পাল্টে যেতে বসেছে রণবীর কাপুরের। তিনি বাবা হতে চলেছেন। সপ্তাহের শুরুতে আলিয়া ভাট একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্ট করে সুখবর জানিয়ে দিয়েছেন গোটা দুনিয়াকে, যে তিনি গর্ভধারণ করেছেন। সেই খবরের পর থেকেই আলোচনা, পর্যালোচনা চলছে অনুরাগীদের মধ্যে। বিয়ের দু’মাসের মধ্যেই মা হতে চলেছেন আলিয়া। অনেকে মনে করছেন মা হচ্ছেন বলেই হয়তো হুট করে প্রেমিক রণবীর কাপুরকে বিয়েটা করে নিয়েছেন তিনি। কিন্তু সবের মধ্যে রণবীর দারুণ হ্যাপি। ক্যাসানোভ হোন আর যাই হোন না কেন, রণবীর কিন্তু ফ্যামিলি ম্যান। পরিবারকে বরাবরই প্রাধান্য দিয়েছেন তিনি। মা নিতু কাপুরের খুব কাছের রণবীর। বাবার হওয়ার সুখবর তিনি ধরে রাখতে পারছেন না এক্কেবারেই। স্পেনে লাভ রঞ্জনের একটি ছবির শুটিং করতে গিয়েছেন রণবীর। সেখানে তাঁর সহ-অভিনেত্রী শ্রদ্ধা কাপুর। শোনা যাচ্ছে, স্পেনে শুটিংয়ের মধ্যেই নাকি আসন্ন সন্তানের জন্য জমিয়ে শপিং করেছেন হবু বাবা রণবীর। এ এক অনবদ্য অনুভূতি! পুরুষ বলে তিনি গর্ভধারণের অনুভূতি পাচ্ছেন না ঠিকই। কিন্তু বাবা হিসেবে নিজের সন্তানের জন্য আনন্দ তাঁর দ্বিগুণ।
এপ্রিলে হঠাৎ বিয়ে করে ফেলেন রণবীর কাপুর ও আলিয়া ভাট। জুনের ২৭ তারিখ জানা যায় প্রথম সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন তাঁরা। নার্সিং হোমের বেড থেকে ছবি পোস্ট করেছেন আলিয়া। সামনে খোলা রয়েছে মনিটর। যে মনিটরে গর্ভের সন্তানের চলাফেরা দেখা যায়। বিয়ের মাস দু-একের মধ্যেই রণবীর-আলিয়ার বাবা-মা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসতেই খুশির বন্যা অনুরাগী মহলে। কেউ কেউ আবার অবাক হয়ে বলছেন, ‘এত তাড়াতাড়ি’। আলিয়া ভাটের কেরিয়ার দেখলেই বোঝা যায়, কোনও কাজই সময় নষ্ট করেন তিনি। সঠিক সময়ে কেরিয়ারে আসা, সঠিক সময়ে বিয়ে ও এখন সন্তান ধারণ। তবে এই সুসংবাদে আবেগে ভাসছে গোটা কাপুর ও ভাট পরিবার।
বাবা ঋষি কাপুরের শেষ অভিনীত ছবি ‘শর্মাজি নমকিন’-এর প্রচারে রণবীর আভাস দিয়েছিলেন তিনি তাড়াতাড়ি আলিয়াকে বিয়ে করতে চলেছেন। তারপর কিছুদিনের মধ্যেই জানা যায় তিনি বিয়ে করছেন আলিয়াকে। সামনেই মুক্তি পেতে চলেছেন রণবীরের ‘শমশেরা’। সেই ছবির প্রচারে গিয়ে রণবীর বলেছেন, “আমাকে পরিবার তৈরি করতে হবে। তাই অনেক কাজ করতে হবে। আগে আমি নিজের জন্যই কাজ করছিলাম। এখন দায়িত্ব বেড়ে গিয়েছে। সুতরাং, অনেক কাজ করতে হবে আমাকে।”





