Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘ঘর থেকে সমানে কান্নার আওয়াজ’, শ্রীদেবীর মৃত্যুর মর্মান্তিক মুহূর্ত সামনে

শ্রীদেবী– বলিউডের প্রথম লেডি সুপারস্টার। ২০১৮ সালে দুবাইয়ে এক হোটেলের বাথটব থেকে উদ্ধার হয় নায়িকার দেহ। সেই মৃত্যু নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি। এক বিয়েতে হাজির হতেই স্বামীর সঙ্গে দুবাই গিয়েছিলেন শ্রীদেবী। দুই মেয়ে জাহ্নবী কাপুর ও খুশি কাপুর ছিলেন দেশে।

'ঘর থেকে সমানে কান্নার আওয়াজ', শ্রীদেবীর মৃত্যুর মর্মান্তিক মুহূর্ত সামনে
মর্মান্তিক মুহূর্ত সামনে
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 05, 2024 | 7:59 PM

শ্রীদেবী– বলিউডের প্রথম লেডি সুপারস্টার। ২০১৮ সালে দুবাইয়ে এক হোটেলের বাথটব থেকে উদ্ধার হয় নায়িকার দেহ। সেই মৃত্যু নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি। এক বিয়েতে হাজির হতেই স্বামীর সঙ্গে দুবাই গিয়েছিলেন শ্রীদেবী। দুই মেয়ে জাহ্নবী কাপুর ও খুশি কাপুর ছিলেন দেশে। কী ঘটেছিল সেদিন, যখন ভারতে বসে মায়ের মৃত্যুর খবর জানতে পারেন জাহ্নবী? সম্প্রতি করণ জোহরের শো-য়ে এসে সে দিনের সেই মর্মান্তিক মুহূর্তের কথা শেয়ার করে নিয়েছেন। যা শুনলে চোখ ভিজে যাবে আপনারও।

জাহ্নবীর কথায়, “সে সময় আমি আমার ঘরে বসে। হঠাৎ করেই এক ফোন আসে আমার কাছে। খবরটা পাই। শুনতে পাই খুশির ঘর থেকে চিৎকার করে কান্নার আওয়াজ। ও কাঁদছে। চিৎকার করছে। আমিও কাঁদতে কাঁদতে ওর কাছে যাই। ও আমার দিকে তাকায়। অদ্ভুত শূন্য এক দৃষ্টি। আমাকে দেখেই কী হয় জানি না ওর, কান্না একদম বন্ধ করে দেয়। আমার পাশে এসে বসে। আমায় জড়িয়ে ধরে। এর পর থেকে ওকে কোনওদিন আর কাঁদতে দেখিনি।” ছোট্ট বোনটা এক ঝটকায় বড় হয়ে গিয়েছিল সেদিন। মা-হারা দুই মেয়ের আশ্রয় হয়ে উঠেছিলেন তাঁরা নিজেই।

শ্রীদেবীর মৃত্যুর পর বহু দিন কেটে গিয়েছে। কিন্তু স্মৃতি যে বড়ই কঠিন। আজও মা’কে মিস করেন দুই মেয়ে। স্মৃতি হাতড়ে খোঁজেন শ্রীদেবীকে। প্রসঙ্গত, শ্রীদেবীর রহস্যময় মৃত্যুর পর স্বামী বনি কাপুরের দিকে অভিযোগে আঙুল উঠেছিল। সম্প্রতি এই নিয়ে এক সংবাদমাধ্যমে নীরবতা ভেঙেছেন তিনি। বনি বলেন, “মাঝেমধ্যেই উপোস করতো। কারণ ওকে যেন সুন্দর দেখতে লাগে এমনটাই চাইত সে। ৪৬ কেজিতে নেমে এসেছিলেন শ্রীদেবী। নিম্ন রক্তচাপ থাকা সত্ত্বেও নুন খেত না।” শরীরে উপর ‘অত্যাচার’-এর কারণেই মৃত্যু হয়েছে শ্রীদেবীর, এমনটা দাবি করেছিলেন বনি।