এত বাঁদর নাচ নাচলাম, তাও কেউ চিনতে পারল না: চাঁচাছোলা মধুমিতা
Madhumita Sarcar: নায়িকার চোখে ছিল রোদচশমা মাথায় টুপি। বারংবার মুখ আড়াল করার জন্য টুপি টানতে দেখা যায় তাঁকে। আর তা লক্ষ্য করেই এক নেটিজেনের বক্তব্য, "এত কিছু করার পরও তো কেউ চিনতে পারল না!"

শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়– ঘোড়ায় সওয়ার নেতাজি। ওদিকে মাথার উপর সূর্যদেব দেখিয়ে যাচ্ছেন তাঁর তেজ। ঠিক এমনই এক সময় পরিবেশ আরও খানিক উত্তপ্ত করতে হাজির হয়েছিলেন বাংলা সিনে জগতের পরিচিত মুখ মধুমিতা সরকার। গোলবাড়ির মটনের কালা ভুনা যেন কোনও এক মোহিনী মায়ায় আচ্ছন্ন করে ফিগার সচেতন নায়িকাকেও টেনে এনেছিল রেস্তরাঁয় দোরগোড়ায়। ডায়েটকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে নায়িকাও কামড় বসিয়েছিলেন পরোটা, কালো মাটন আর পেঁয়াজে। সেই ভিডিয়ো প্রকাশ করতেই এ কী! এল নেতিবাচক সব মন্তব্য। মধুমিতাও কি ছেড়ে দেবার পাত্রী? এক এক করে সব ট্রোলের জবাব দিলেন তিনি।
নায়িকার চোখে ছিল রোদচশমা মাথায় টুপি। বারংবার মুখ আড়াল করার জন্য টুপি টানতে দেখা যায় তাঁকে। আর তা লক্ষ্য করেই এক নেটিজেনের বক্তব্য, “এত কিছু করার পরও তো কেউ চিনতে পারল না!” পাল্টা মধুমিতার উত্তর, “হ্যাঁ, রাস্তায় এত বাঁদর নাচ নাচলাম। তাও কেউ চিনতে পারল না। ভীষণই দুঃখিত।” রেগে যাননি তিনি বরং মিষ্টি কথায় দিয়েছেন পাল্টা। এখানেই কিন্তু শেষ নয়। একজন লিখেছেন, “একটা জিনিস কিন্তু বলতে বাধ্য হচ্ছি, আপনি অতটাও জনপ্রিয় নন।” পাল্টা মধুমিতার জবাব, “ইয়ে, ইউরেকা”। সে যাই হোক, গোলবাড়ির মাংসকে ফুল মার্কস দেননি মধুমিতা। বরং মাংস খেয়ে তাঁর উত্তর, “আগের থেকে খারাপ হয়েছে।”
View this post on Instagram
কিছু দিন আগেই পাহাড়ে গিয়েছিলেন মধুমিতা। সেখান থেকে একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করেছিলেন। শুধু তাই নয়, পাহাড়ে একা গেলে তাঁর ছবি কে তুলে দেয়, এই প্রশ্ন যারা করে থাকেন তাঁদের উদ্দেশে দিয়েছিলেন বার্তাও। গাইডের ছবি শেয়ার করে জানিয়েছিলেন, এঁরা। যাত্রাপথে ওঁরাই তাঁর ‘অন্ধের লাঠি’।





