Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ritabhari Chakraborty: ওদের সঙ্গে থাকলে আমিও কেমন ছোট্ট হয়ে যাই: ঋতাভরী

'আইডিয়াল স্কুল ফর ডেফ'-এর কচিকাঁচাদের সঙ্গে দিনটি কাটালেন তিনি। আয়োজনে সামিল হল 'ছোটা ভীম', 'ডোরেমন'রাও। ছবি শেয়ার করে ঋতাভরী লিখেছেন, "সবাইকে শিশু দিবসের শুভেচ্ছা, আইডিয়াল স্কুল ফর দ্য ডেফ'-এ শিশুদিবসের কার্নিভ্যাল।

Ritabhari Chakraborty: ওদের সঙ্গে থাকলে আমিও কেমন ছোট্ট হয়ে যাই: ঋতাভরী
ঋতাভরী চক্রবর্তী। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে গৃহীত।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 14, 2021 | 6:53 PM

শিশু দিবসে একের পর এক ছবি পোস্ট করছেন তারকারা। ছোটবেলার স্মৃতি ফিরে দেখছেন তাঁরা। তবে এই বিশেষ দিন ঋতাভরীর কাটল খানিক অন্যভাবে। ফুচকা-বিরিয়ানীতে জমে গেল অভিনেত্রীর দিনটি।

‘আইডিয়াল স্কুল ফর ডেফ’-এর কচিকাঁচাদের সঙ্গে দিনটি কাটালেন তিনি। আয়োজনে সামিল হল ‘ছোটা ভীম’, ‘ডোরেমন’রাও। ছবি শেয়ার করে ঋতাভরী লিখেছেন, “সবাইকে শিশু দিবসের শুভেচ্ছা, আইডিয়াল স্কুল ফর দ্য ডেফ’-এ শিশুদিবসের কার্নিভ্যাল। ফুচকা বাউন্সি কেক আর বিরিয়ানি… আমাদের বন্ধুদের কথা ভুললে চলবে না। উইনি দ্য পু, ডোরেমন, ছোটা ভীম। বাচ্চারা ভীষণ খুশি হয়েছে। ওদের সঙ্গে থাকলে আমিও ছোট হয়ে যাই।”

বিশেষ দিনগুলি ওই স্কুলেই পালন করে আসেন ঋতাভরী বহু বছর ধরেই। ওদের জন্য উজাড় করেন ভালবাসার ঝুলি। দিন কয়েক আগে সেই ভালবাসায় যুক্ত হয়েছিলেন ব্যবসায়ী নিখিল জৈনও। বাচ্চাদের জন্য নিজের বস্ত্রবিপণনী প্রতিষ্ঠানের পোশাক পাঠিয়েছিলেন নিখিল। নিখিলকে ধন্যবাদ জানিয়ে অভিনেত্রী লিখেছিলেন, “অত সুন্দর উপহারের জন্য ধন্যবাদ। ওদের মুখের হাসিই বলে দিচ্ছে পোশাকগুলো পেয়ে ওরা কতটা খুশি হয়েছে।”

অস্ত্রোপচারের ধাক্কা সামলে ঋতাভরী আবারও কাজে ফিরেছেন। মাস কয়েক আগে দুটি অস্ত্রোপচার হয়েছিল ঋতাভরীর। অস্ত্রোপচারের পর চরম হতাশার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল তাঁকে, সে কথা মাস খানেক আগে এক পোস্টে নিজেই জানিয়েছিলেন তিনি। পোস্টে লিখেছিলেন, ” ২০১৩ সাল থেকে যাতে ফিগার ঠিক থাকে তাই কড়া ডায়েট-রুটিন অনুসরণ করতাম আমি। প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সেলফি নিতাম দেখার জন্য, যে আমি ঠিক আছি কিনা। ৩৬-২৬-৩৬- শরীরের এই গঠন নিয়ে আমি পাগল ছিলাম। কিন্ত আট মাসে আগে সব নিয়ম গুলিয়ে গেল যখন এক অস্ত্রোপচার হয় আমার। সারাক্ষণ বিছানায় শুয়ে থাকতাম। নড়াচড়া করতে পারতাম না।”

যোগ করেছিলেন, “অপারেশন ঠিকঠাক হয় কিন্তু হতাশা ঘিরে ধরে। নিজেকে বলরাম সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্ত আমার কাজ-পাগল মনের ধৈর্য ছিল না। সবাইকে বলতে চাই, আমি ভাল হচ্ছি। শারীরিক যন্ত্রণা আর নেই। কিন্তু হতাশা আমায় নিঃসঙ্গ করে দিয়েছে। পরে তোমাদের সব বলব…।” ঋতাভরীর ওই পোস্টে পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন মিমি-নুসরতও।

তবে সেই অধ্যায় কাটিয়ে আবারও কাজে ফিরেছেন তিনি। তাঁর হঠাৎ ওজন বেড়ে যাওয়া নিয়ে হয়েছে কটাক্ষও। তবে তিনি পজেটিভ। সম্প্রতি আবিরের বিপরীতে এক বিজ্ঞাপনে দেখা গিয়েছে তাঁকে। দেখা গিয়েছে অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গেও এক বিজ্ঞাপনী কাজে। সঙ্গে রয়েছে সমাজসেবা মূলক কাজ। এ সব নিয়েই নিজের শর্তে দিন কাটাচ্ছেন অভিনেত্রী।