Rubel-Shweta: জ্যামে আটকে বিরক্ত হয়ে এ কী করলেন রুবেল! সবটা রেকর্ড শ্বেতার
Rubel-Shweta:শহরে তখন সন্ধে নেমেছে। অফিস থেকে বাড়ি ফিরছেন সকলে। রাস্তায় তিল ধারণের জায়গা নেই। গাড়ির পর গাড়ি। জ্যামে আটকে সকলেই।
শহরে তখন সন্ধে নেমেছে। অফিস থেকে বাড়ি ফিরছেন সকলে। রাস্তায় তিল ধারণের জায়গা নেই। গাড়ির পর গাড়ি। জ্যামে আটকে সকলেই। অপেক্ষার ঘড়ি যেন আর শেষই হয় না। বিরক্ত অভিনেতা রুবেল দাস। ড্রাইভারের আসনে বসে থাকা রুবেল বিরক্ত হয়ে কী করলেন জানেন? হাসি চেপে রাখতে পারবেন না। এ সবটাই রেকর্ড হয়ে রইল প্রেমিকা শ্বেতা ভট্টাচার্যের ফোনে। প্রেমিকা সঙ্গে বেরিয়েছিলেন রুবেল। ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে জ্যামে বিরক্ত হয়ে একসময় গাড়ির সিট হেলিয়ে কার্যত শুয়েই পড়েন তিনি। ওদিকে তখন এক নাগাড়ে চলছে শ্বেতার কমেন্ট্রি। তিনি বলতে থাকেন, “এই যে দেখুন রাস্তায় জ্যাম, ওদিকে উনি শুয়ে পড়েছেন। এই যে আবার উঠেছেন। তবে পুরোটা ওঠেননি। অর্ধেক উঠে গাড়ি চালাচ্ছেন, সিট বেল্টটা উঠে গিয়েছে। নৌকার পাল ধরেছেন মনে হচ্ছে।” ভিডিয়ো শেয়ার করে রুবেল লেখেন, “আমি যখন গাড়ি চালাই, আমার পাশে বসে এইভাবে হাসে শ্বেতা আমার কাণ্ডকারখানা দেখে।” জ্যামে আটকে রুবেলের যে অবস্থা হয়েছে, তার সঙ্গে সহমত পোষণ করেছেন নেটিজেনদের একটা বড় অংশ। তাঁদের মতে, এই একই অবস্থা সম্মুখীন তাঁদেরও হতে হয় প্রতিদিন। যদিও এভাবে শুয়ে শুয়ে গাড়ি চালানোয় আপত্তিও জানিয়েছেন অনেকে। তাঁদের বক্তব্য, “জ্যাম থাকলেই বা! এভাবে কেউ গাড়ি চালায়? যদি দুর্ঘটনা ঘটে যায়? তবে?”
টিভিনাইন বাংলার কাছেই প্রথম শ্বেতার সঙ্গে প্রেমের কথা স্বীকার করে নেন রুবেল। সে সময় বলেন, “দু’জনকে দুজনকে ডেট করছি এ কথা তো ঠিক, পরিবারের লোকেরাও সবটাই জানে। কিন্তু ওভাবে অফিসিয়ালি প্রেম প্রস্তাব কেউই কাউকে দিইনি।” যোগ করেছিলেন, “আসলে এখন তো সম্পর্ক অনেক ঠুনকো হয়। তাই আমরা গোটা ব্যাপারটার জন্য নিজেদের সময় দিচ্ছি। একে অপরকে চিনছি, বুঝছি ভাল করে।” সে চেনা জানার বেশ কিছু সময় পার হয়ে গিয়েছে। দু’জনে এসেছেন দু’জনের আরও কাছে।
View this post on Instagram