Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Anurager Chowa: সপ্তাহে ৫দিন সম্প্রচার না হলে অনেক আগেই ২০০ এপিসোড পেরিয়ে যেতাম আমরা: ‘সূর্য’ দিব্যজ্যোতি দত্ত

200 Episodes: টিআরপি তালিকাতেও স্ট্যান্ড করেছে এই ধারাবাহিক। সিরিয়ালের পার্পেল স্টুডিয়োর সেটে দারুণ ধুমধাম আয়োজন করা হয়েছে আজ। প্রযোজনা সংস্থা এসভিএফ সারপ্রাইজ় রেখেছে।

Anurager Chowa: সপ্তাহে ৫দিন সম্প্রচার না হলে অনেক আগেই ২০০ এপিসোড পেরিয়ে যেতাম আমরা: 'সূর্য' দিব্যজ্যোতি দত্ত
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 11, 2022 | 2:17 PM

দেখতে-দেখতে ২০০ এপিসোড পেরিয়ে গিয়েছে ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ ধারাবাহিকের। আজ তাই সিরিয়ালের পার্পেল স্টুডিয়োর সেটে দারুণ ধুমধাম আয়োজন করা হয়েছে। প্রযোজনা সংস্থা এসভিএফ সারপ্রাইজ় রেখেছে। অভিনেতা-অভিনেত্রী, কলাকুশলীরা আশায় আছেন। সকলেই সেলিব্রেট করতে প্রস্তুত।

২০২২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে স্টার জলসা চ্যানেলে সম্প্রচার শুরু হয় ‘অনুরাগের ছোঁয়া’র। ছবির গল্প যে আঙ্গিকে শুরু হয়েছিল, সময়ের স্রোতে এবং দর্শকের পছন্দের নিরিখে তা অনেকটাই পাল্টেছে। এক ধন্বন্তরি চিকিৎসক সূর্য সেনগুপ্তর চরিত্রে অভিনয় করছেন ছোটপর্দার হিরো দিব্যজ্যোতি দত্ত। তার স্ত্রী দীপা সেনগুপ্তর চরিত্রে নবাগতা অভিনেত্রী স্বস্তিকা ঘোষ। কঠিন শাশুড়ির মোড়কে তৈরি হয়েছিল লাবণ্য সেনগুপ্তর চরিত্রটি। কিন্তু সময়ের সঙ্গে অনেক নরম হয়েছে সেও। সেই চরিত্রে অভিনয় করে সকলের মন জয় করে নিয়েছেন রূপাঞ্জনা মিত্র।

২০০ এপিসোড পূর্ণ হওয়ার সঙ্গে আরও একটি খুশির বিষয়, বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরে টিআরপি তালিকায় এক-দুই-তিনের মধ্যে থাকছে ‘অনুরাগের ছোঁয়া’। গতকাল, অর্থাৎ বৃহস্পতিবারের (১০.১১.২০২২) নিরিখে ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ পেয়েছে ৭.৬ নম্বর।

নিজের আনন্দ TV9 বাংলার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেতা দিব্যজ্যোতি দত্ত, অর্থাৎ সিরিয়ালের সূর্য। তিনি বলেছেন, “অন্যান্য সিরিয়াল সম্প্রচার হয় সপ্তাহের ৬ দিন কিংবা ৭ দিনই। আমাদের সিরিয়াল সেই তুলনায় ব্যতিক্রম। ৫ দিন সম্প্রচার হয়। না হলে আমরা অনেক আগেই ২০০ এপিসোড পেরিয়ে যেতাম। সত্যি বলতে টিআরপিতেও ভাল জায়গায় আছি আমরা। আজ আবার সেলিব্রেশনও আছে।”

দীপা এক কৃষ্ণাঙ্গ মেয়ে। তার শাশুড়ি লাবণ্যর চাইত ফর্সা পুত্রবধূ। কিন্তু দীপাকেই মনে ধরে সূর্যর। তাকেই সে বিয়ে করে। বিষয়টা সহ্য হয় না লাবণ্যর। কিন্তু সময়ের সঙ্গে লাবণ্যও বুঝল রূপ নয়, গুণই আসল। দীপার গায়ের রং চাপা হতেই পারে, কিন্তু সে মনের দিক থেকে পরিষ্কার। তাই দীপাকে সে মেনে নেয়। এতটাই মেনে নেয় যে, দীপার পক্ষ নিয়ে ছেলের গলায় চড় কষিয়ে দেয়।

সূর্য তার বান্ধবী মিশকার জালে জড়িয়ে পড়েছে। তাকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করে সে। সে যা বলে মেনে নেয় সূর্য। সে-ই তাকে বোঝায় দীপার গর্ভের সন্তান তার নয়। সেটা কবীরের। এর পর থেকে টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। অন্তঃসত্ত্বা দীপা ঘরছাড়া, মিশকা তাকে কোথাও চাকরিও করতে দিচ্ছে না। সে মন্দিরে আশ্রয় নিয়েছে। তাঁর প্রসবে সূর্য পাশে নেই। গাড়ির ধাক্কায় আহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে। এ পর্যন্তই গল্প এগিয়েছে… দীপা কি সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে প্রাণ হারাবে? সূর্য কি ফিরে পাবে তার হারানো ভালবাসাকে? উত্তর দেবে পরবর্তী পর্ব…