‘ঠাস করে মেরে দেব’, হঠাৎ কেন ইমনকে ধমক রচনার?
Gossip: ইমন ভীষণই দায়িত্বশীল একজন মানুষ। পরিবারের সকলকে নিয়ে থাকতে তিনি ভীষণই ভালবাসেন। কারও সাতে পাঁচে থাকেন না ঠিকই, কিন্তু সকলের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
ইমন চক্রবর্তী। পরিবারের খুবই আদরের মেয়ে। সঙ্গীতশিল্পী নীলাঞ্জন ঘোষকে বিয়ে করে শ্বশুরবাড়িরও ভীষণই আদরের হয়ে উঠেছেন তিনি। কুটো নেড়ে দুটো করতে হয় না তাঁকে। শ্বশুরবাড়ি থেকে দু’বেলার খাবার চলে আসে ইমন-নীলাঞ্জনের ফ্ল্যাটে। বাপের বাড়ি থেকে বাবা বাজার করে দিয়ে যান, প্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে যান। কেউ বাড়িতে খেতে আসবেন বললে তবেই ইমন নিজে চাল-ডাল কিনতে বের হন। এমন সব কথা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (অভিনেত্রী ও হুগলীর তৃণমূল সাংসদ) ফাঁস করে দিয়েছিলেন…
এত সব কথা ফাঁস হতে দেখে গা বাঁচাতে ইমন বলেছিলেন, “আমি তো ছোট। আর-একটু বড় হলে সব নিজে থেকে করব।” ইমনের এই আত্মপক্ষ সমর্থন দেখে হাসতে-হাসতে রচনা বলেছিলেন, “ঠাস করে মেরে দেব, কবে দায়িত্ব নিবি?”
এমনিতে ইমন ভীষণই দায়িত্বশীল একজন মানুষ। পরিবারের সকলকে নিয়ে থাকতে তিনি ভীষণই ভালবাসেন। কারও সাতে পাঁচে থাকেন না ঠিকই, কিন্তু সকলের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাঁকে তুলোয় আগলে রাখেন স্বামী নীলাঞ্জন। তাঁদের জুটি দর্শকদের বেশ পছন্দের। বরাবরই ইমন পরিবার আর তাঁর পেশা আগলেই বাঁচতে পছন্দ করেন। গান-কনসার্ট আর কাছের মানুষ নিয়েই তাঁর জগত। গায়িকার সোশ্যাল মিডিয়ায় নজর রাখলেই তার প্রমাণ মেলে। ইমন তাঁর শ্রোতাদের প্রতিবরাবরই দায়িত্বশীল। গানে-গানে সকলকে মুগ্ধ করেন প্রতিবার। সম্প্রতি তাঁর গান ইতি মা অস্কার দৌড় থেকে ছিটকে গিয়েছে। সে ক্ষোভ বর্তমান হলেও, একাধিক পুরস্কার গায়িকার ঝুলিতে ইতিমধ্যেই জায়গা করে নিয়েছে।