AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

India-China Direct Flight: কলকাতায় উঠবেন, চিনে নামবেন! ‘অম্লমধুর’ সম্পর্কের মাঝেই ফের সরাসরি বিমান চালু করতে ‘উদ্যোগী’ দুই দেশ

India-China Direct Flight: দুই দেশের পুনরায় সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু করার নেপথ্যে, চিনের প্রত্যাশা, ভারত হয়তো তাদের দেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা নীতিতে আগের তুলনা শিথিলতা আনবে। পাশাপাশি, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য আরও বাড়াবে।

India-China Direct Flight: কলকাতায় উঠবেন, চিনে নামবেন! 'অম্লমধুর' সম্পর্কের মাঝেই ফের সরাসরি বিমান চালু করতে 'উদ্যোগী' দুই দেশ
প্রতীকী ছবিImage Credit: Getty Image
| Updated on: Mar 26, 2025 | 2:05 PM
Share

কলকাতা: গত দু’মাস আগেই বেজিং সফরে গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশসচিব বিক্রম মিশ্রী। দফায় দফায় চিনের আধিকারিকদের সঙ্গে চলেছিল বৈঠক। জানা যায়, সেই বৈঠকেই উঠে এসেছিল করোনার পর থেকে বন্ধ হওয়া কৈলাস-মানস সরোবার যাত্রা পুনরায় শুরু করার কথা। প্রসঙ্গ উঠেছিল, ভারত-চিন সরাসরি বিমানযাত্রারও। ভারত বিদেশসচিব জানিয়েছিলেন, দুই দেশের মধ্যে এই বিমান পরিষেবা পুনরায় চালু করার প্রসঙ্গে কূটনৈতিক আবহ অনেকটাই ইতিবাচক।

এবার দুই দেশের বছর পুরনো ‘অম্লমধুর’ সম্পর্কের মাঝেই সম্ভবত খুব শীঘ্রই হয়তো শুরু হতে চলেছে সেই বিমান পরিষেবা। মঙ্গলবার এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন কলকাতায় থাকা চিনের কূটনীতিক জু ওয়েই। তিনি জানান, করোনাকালে দুই দেশের মধ্যে বন্ধ হওয়া সরাসরি বিমান পরিষেবা নিয়ে আলোচনা এখনও চলছে।

তাঁর আরও দাবি, ‘করোনার আগে দুই দেশের মূল শহর যেমন, বেজিং, সাংহাই, গুয়াজুং ও কুনমিং থেকে নয়াদিল্লি, মুম্বই, কলকাতা ও অন্যান্য শহরে, প্রতি সপ্তাহে ৫০টি ফ্লাইট যাওয়া-আসা করত। যা পুনরায় চালু করার জন্য দুই দেশের মধ্যেই কথা বার্তা চলছে।’

এরপরই ভারত-চিনের দশক পুরনো সম্পর্কের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আগামী পয়লা এপ্রিল চিন ও ভারতের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক সূচনার ৭৫ তম বার্ষিকী পালন হতে চলেছে। আগামী দিনে ভারতের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করতে অনেকটাই আগ্রহী চিন। এমনকি, দুই দেশের সম্পর্কের ভিত্তি যেন আরও মজবুত হয়, সেই দায়িত্বটাও আমাদের হাতে।’ সূত্রের খবর, দুই দেশের পুনরায় সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু করার নেপথ্যে, চিনের প্রত্যাশা, ভারত হয়তো তাদের দেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা নীতিতে আগের তুলনা শিথিলতা আনবে। পাশাপাশি, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য আরও বাড়াবে।