Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

PM Narendra Modi: ‘নমো ভারতে’র উদ্বোধন করলেন নমো, খোশ গল্পে মাতলেন স্কুল পড়ুয়াদের সঙ্গে

Namo Bharat Train: 'নমো ভারত' ট্রেনের উদ্বোধনের পর তাতে প্রথম সওয়ারিও হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে তাঁকে বেশ কিছু স্কুল পড়ুয়ার সঙ্গে গল্প করতে দেখা যায়। পাশাপাশি র‌্যাপিড এক্স ট্রেনের কর্মীদের সঙ্গেও  কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে।

PM Narendra Modi: 'নমো ভারতে'র উদ্বোধন করলেন নমো, খোশ গল্পে মাতলেন স্কুল পড়ুয়াদের সঙ্গে
ট্রেনে পড়ুয়াদের সঙ্গে আলাপচারিতা প্রধানমন্ত্রীর।Image Credit source: Twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 20, 2023 | 1:09 PM

নয়া দিল্লি: প্রথম সেমি-হাই স্পিড আঞ্চলিক ট্রেন পেল ভারত। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উদ্বোধন করলেন ‘নমো ভারত’ ট্রেনের। উত্তর প্রদেশের সাহিবাবাদ থেকে দুহাই ডিপো স্টেশন অবধি চলবে এই ট্রেন। প্রথম দিনেই এই ট্রেনে সফর করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। ট্রেনে খোশগল্পে মজলেন স্কুলপড়ুয়াদের সঙ্গেও।

এ দিন দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মিরাট রুটে রিজিওয়াল র‌‌্যাপিড ট্রানজিট সিস্টেম করিডরের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আপাতত উত্তর প্রদেশের সাহিবাবাদ থেকে দুহাই অবধি ট্রেনটি চলবে। আগামী ২১ অক্টোবর যাত্রীদের জন্য ১৭ কিলোমিটার রুটের এই করিডর চালু হবে। এটাই ভারতের প্রথম আঞ্চলিক র‌্যাপিড ট্রেন।

‘নমো ভারত’ ট্রেনের উদ্বোধনের পর তাতে প্রথম সওয়ারিও হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে তাঁকে বেশ কিছু স্কুল পড়ুয়ার সঙ্গে গল্প করতে দেখা যায়। পাশাপাশি র‌্যাপিড এক্স ট্রেনের কর্মীদের সঙ্গেও  কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে।

গতকালই কেন্দ্রের তরফে র‌্যাপিড এক্স ট্রেনের নাম বদল করে ‘নমো ভারত’ রাখা হয়। এই র‌্যাপিড ট্রেন একদিকে যেমন দ্রুতগতির, তেমনই যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে বিশাল ওভারহেড স্টোরেজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ট্রেনে ওয়াই-ফাইয়ের সুবিধার পাশাপাশি প্রত্য়েকটি আসনে চার্জিং পোর্টও রয়েছে। বড় আসন, পা রাখার পর্যাপ্ত জায়গা, কোট হ্যাঙ্গারের ব্যবস্থাও রয়েছে। এছাড়া ট্রেনে সিসিটিভি ক্য়ামেরা, ইমার্জেন্সি ডোর ওপেনিং মেকানিজম ও ট্রেনের চালকের সঙ্গে কথা বলার জন্য বিশেষ বাটনও থাকবে।

দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মিরাট করিডর তৈরি করতে ৩০ হাজার কোটিরও বেশি খরচ হয়েছে। আগে যেখানে দিল্লি থেকে মিরাট যেতে দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় লাগত, এবার এই রুটে পৌঁছতে এবার এক ঘণ্টারও কম সময় লাগবে।