AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Saradha Chit Fund: সারদাকাণ্ডে আরও অগ্রগতি, ৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

Saradha Scam: সারদাকাণ্ডে এবার ৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। দক্ষিন ২৪ পরগনা, নদিয়া, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

Saradha Chit Fund: সারদাকাণ্ডে আরও অগ্রগতি, ৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি
এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট
| Edited By: | Updated on: Apr 05, 2022 | 11:19 PM
Share

কলকাতা : সারদাকাণ্ডে (Saradha Scam) এবার ৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। দক্ষিন ২৪ পরগনা, নদিয়া, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে সারদার জমি, অসম্পূর্ণ আবাসন। উল্লেখ, ২০১৩ সাল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ, অসম ও ওড়িশায় সারদা সংস্থা চিটফান্ড চালিয়েছে। সংস্থার বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারীদের কোটি কোটি টাকা আত্মস্যাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। ২০১৩ সালে সারদার কোটি কোটি টাকার আর্থিক কেলেঙ্কারির কথা প্রকাশ্যে আসতেই চম্পট দেন সারদার কর্ণধার সুদীপ্ত সেন। পরে অবশ্য তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার যে সম্পত্তিগুলি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, সেগুলি হয় সারদা গ্রুপের মালিকানাধীন ছিল অথবা অপরাধের অর্থ এই ধরনের সম্পত্তিগুলিতে বিনিয়োগ করা হয়েছিল। সারদা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাংলা, অসম এবং ওড়িশা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চিট ফান্ড কেলেঙ্কারি চালানোর অভিযোগ রয়েছে। বেশি সুদ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে, লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আদায় করেছিল এবং পরে তা ফেরত দেওয়া হয়নি। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সারদা কেলেঙ্কারিতে সিবিআই তদন্তও করা হচ্ছে। ঘটনায় একাধিক তৃণমূল কংগ্রেস নেতারও নাম জড়িয়েছিল। সিবিআই গোয়েন্দারা তাদের মধ্যে অনেক নেতাকেই জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।

২০১৩ সালে কলকাতা পুলিশের করা এফআইআরের ভিত্তিতে ইডি সারদার বিরুদ্ধে একটি ফৌজদারি মামলা করেছিল। ইডির তথ্য অনুযায়ী, এই সারদা গোষ্ঠী মোট প্রায় ২ হাজার ৪৫৯ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করেছে। যার মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকা এখনও আমানতকারীদের কাছে ফেরত দেওয়া হয়নি (সুদের অঙ্ক ছাড়া)। ২০১৬ সালের মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা একটি চার্জশিট দাখিল করেছিল এবং গত বছরের অগাস্টে একটি কমপ্লিমেন্টারি চার্জশিটও দেওয়া হয়েছিল।

আরও পড়ুন : SSC Recruitment Case: SSC নিয়োগে কোথায় গলদ? শান্তিপ্রসাদের উত্তর শুনে তাজ্জব সিবিআই

আরও পড়ুন : Aliah University : প্রথম দুই বছর কোনও রাজনৈতিক চাপ ছিল না, তারপর… কীসের ইঙ্গিত দিলেন আলিয়ার উপাচার্য?