Protest for Job: মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছেই পৌঁছে গেল চাকরি প্রার্থীরা, টেনে-হিঁচড়ে সরাল পুলিশ
Protest for Job: অবিলম্বে নিয়োগ করতে হবে, এই দাবি নিয়েই এদিন রাস্তায় নামেন চাকরি প্রার্থীরা। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে কালীঘাট মন্দিরের দরজার কাছে পৌঁছে যান তাঁরা। সেই সময় পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে যায় পুলিশ।
- রাস্তায় শুয়ে পড়ে প্রার্থীরা বলতে থাকেন, ‘১০ বছর ধরে আমরা বঞ্চিত। ওরা পরীক্ষা কেন নিয়েছিল? এর থেকে মরে গেলে ভাল হত।’ সরকার জনদরদী নয় বলেও চীৎকার করতে থাকেন তাঁরা।
- চাকরি প্রার্থীরা বারবার একটাই দাবি জানাতে থাকেন। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে আসন সংখ্যা আপডেট করে নিয়োগ করতে হবে তাঁদের। চাকরি প্রার্থীরা বলেন, মুখ্যমন্ত্রী আমাদের অনেক আশ্বাস দিয়েছেন, কিছুই হয়নি। তাই আমাদের নায্য দাবি জানাতে যাচ্ছি।
- পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে শুরু হয়ে যায় ধস্তাধস্তি। রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় কালীঘাট চত্বর। শুয়ে পড়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন প্রার্থীরা। তাঁদের টেনে হিঁচড়ে, কার্যত চ্যাংদোলা করে তোলা হয় প্রিজন ভ্যানে।
- চাকরি প্রার্থীদের একটি দল মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির একেবারে কাছে পৌঁছে যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির একেবারে কাছে অর্থাৎ স্পর্শকাতর বলে চিহ্নিত এলাকার কাছেই পৌঁছে গিয়েছিলেন তাঁরা। এরপর ছুটে যায় পুলিশ।
- শুক্রবার সকালে হাজরা মোড়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করার কথা ছিল উচ্চ প্রাথমিকের চাকরি প্রার্থীদের। সেই মতো সেখানে মোতায়েন ছিল পুলিশ। কিন্তু পুলিশের চোখে ফাঁকি দিয়ে চাকরি প্রার্থীরা পৌঁছে যান সোজা কালীঘাটে।
চাকরি প্রার্থীদের বিক্ষোভে ফের উত্তপ্ত শহর কলকাতা। শুক্রবার সকালে শহরের রাজপথে নামলেন উচ্চ প্রাথমিকের চাকরি প্রার্থীরা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপ চাই, এই দাবি নিয়েই এদিন সোজা কালীঘাটের দিকে এগিয়ে যেতে থাকেন চাকরি প্রার্থীরা। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে পৌঁছে গিয়েছিলেন তাঁরা। সেই সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। দ্রুত তাঁদের আটক করে প্রিজন ভ্যানে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।