Tamim Iqbal Retires: ‘দ্বিতীয় বার’ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন তামিম ইকবাল

Bangladesh Cricket: এর আগে ২০২৩ সালের জুলাইতে সাংবাদিক সম্মেলন করে অবসরের কথা ঘোষণা করেছিলেন। যদিও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সিদ্ধান্ত বদলেছিলেন। এ বার আর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার ফিরলেন না। বরং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে পুরোপুরি বিদায়ের সিদ্ধান্ত।

Tamim Iqbal Retires: 'দ্বিতীয় বার' আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন তামিম ইকবাল
Image Credit source: Gareth Copley-ICC/ICC via Getty Images
Follow Us:
| Updated on: Jan 10, 2025 | 11:36 PM

প্রস্তাব ছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এবং ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন শান্তও চেয়েছিলেন। যদিও সেই প্রস্তাবে সাড়া দিলেন না তামিম ইকবাল। দ্বিতীয় বার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন বাংলাদেশের সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটার। এর আগে ২০২৩ সালের জুলাইতে সাংবাদিক সম্মেলন করে অবসরের কথা ঘোষণা করেছিলেন। যদিও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সিদ্ধান্ত বদলেছিলেন। এ বার আর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার ফিরলেন না। বরং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে পুরোপুরি বিদায়ের সিদ্ধান্ত।

বাংলাদেশের সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটার। সেরা ওপেনার। সাকিব আল হাসানের পাশাপাশি বাংলাদেশ ক্রিকেটের মুখ ছিলেন তামিম ইকবালই। যদিও ২০২৩ সালে ভারতের মাটিতে ওয়ান ডে বিশ্বকাপ খেলতে না পারায় মানসিক ভাবে বড় ধাক্কা খেয়েছিলেন। জুলাইতে অবসর ঘোষণার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সিদ্ধান্ত বদলেছিলেন। লক্ষ্য ছিল বিশ্বকাপে খেলা। সে সময় পুরোপুরি ফিট ছিলেন না। বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন ‘বন্ধু’ সাকিব আল হাসানই।

ভারতে ওয়ান ডে বিশ্বকাপের আগে বোর্ডকে অনুরোধ করেছিলেন, তাঁকে সুযোগ দেওয়া হোক। ওয়ার্ম আপ ম্যাচ গুলিতে না খেললে মূল টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ফিট হয়ে উঠবেন, এই বিশ্বাস ছিল। সেই অনুযায়ী রিহ্যাবও করছিলেন। যদিও তৎকালীন ক্যাপ্টেন সাকিব আল হাসানের ‘বিরোধিতায়’ তামিমকে বিশ্বকাপের দলে রাখা হয়নি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাচক প্রধান, ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন শান্ত সহ দলের বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারই তামিমকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার অনুরোধ করেছিলেন। যদিও সিদ্ধান্তে অনড় তামিম।

এই খবরটিও পড়ুন

সেই ২০০৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তামিমের। টেস্ট খেলেছেন ৭০টি। ৫১৩৪ রান করেছেন। রয়েছেন ডাবল সেঞ্চুরিও। টেস্ট কেরিয়ারে সব মিলিয়ে ১০টি সেঞ্চুরি ও ৩১টি হাফসেঞ্চুরি। ওয়ান ডে আন্তর্জাতিক খেলেছেন ২৪৩টি। রান করেছেন ৮৩৫৭। ১৪টি সেঞ্চুরি এবং ৫৬টি হাফসেঞ্চুরিও রয়েছে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৭৮ ম্যাচে ১৭৫৮ রান। একটি সেঞ্চুরি এবং সাতটি হাফসেঞ্চুরিও রয়েছে।