Suvendu Adhikari: আটক শুভেন্দুকে নিয়ে যাওয়া হয় থানায়, আগামিকাল বিজেপির থানা ঘেরাও কর্মসূচি
Suvendu Adhikari: আরজি করকাণ্ডের বিচার চেয়ে বিজেপির এদিনের স্বাস্থ্যভবন অভিযান। সেই অভিযান ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়। সল্টলেক এদিন কড়া নিরাপত্তায় মোড়া ছিল। পুলিশের ব্যারিকেডে ছয়লাপ ছিল এলাকা। সেই ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করে বিজেপির কর্মী সমর্থকরা।
কলকাতা: বিজেপির স্বাস্থ্যভবন ঘেরাও কর্মসূচি ঘিরে অশান্তি ছড়াল সল্টলেকে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য-সহ একাধিক বিজেপি নেতা কর্মীকে আটক করে বিধাননগর পূর্ব থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। যদিও পরে ছেড়ে দেওয়া হয় তাঁদের। এদিকে থানার বাইরে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন দলীয় নেতা কর্মীরা।
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)
আরজি করকাণ্ডের বিচার চেয়ে বিজেপির এদিনের স্বাস্থ্যভবন অভিযান। সেই অভিযান ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়। সল্টলেক এদিন কড়া নিরাপত্তায় মোড়া ছিল। পুলিশের ব্যারিকেডে ছয়লাপ ছিল এলাকা। সেই ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করে বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। তা থেকে বচসা শুরু হয়। বিজেপি কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে রীতিমতো বচসা শুরু হয়।
পুলিশের বাসে তোলা হয় শুভেন্দু অধিকারী-সহ একাধিক নেতাকে। শুভেন্দু বলেন, এভাবে দমানো যাবে না। একইসঙ্গে তিনি বলেন, “পুলিশ তুলেছে, পুলিশ জানে ওরা কী করবে।” অন্যদিকে শমীক ভট্টাচার্য, “এভাবে কোনওদিন গ্রেফতার করা যায় না। এটা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা পদটা গুরুত্বপূর্ণ পদ। তাঁকে এভাবে গাড়িতে তোলা যায় না।”
যদিও সন্ধ্যার আগেই থানা থেকে শুভেন্দু অধিকারী ছেড়ে দেওয়া হয়। সঙ্গে ৪৫ জন কর্মী। এদিন থানা থেকে বেরিয়ে শুভেন্দু অধিকারী জানান, পুলিশ বর্বরোচিত আক্রমণ করেছে। তারই প্রতিবাদে আগামিকাল শুক্রবার রাজ্যজুড়ে থানায় বিক্ষোভ দেখাবে বিজেপি।