Suvendu Adhikari: মিড ডে মিলের ফান্ডের ইন্টারেস্ট কীসে খরচ হচ্ছে! ‘বিতর্কিত নির্দেশিকা’ তুলে ধরলেন শুভেন্দু
Mid Day Meal: এক্স হ্যান্ডেলে বিরোধী দলনেতা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ক্যানিং ২ ব্লকের বিডিও-র একটি নির্দেশিকা তুলে ধরেছেন তিনি। শুভেন্দুর অভিযোগ, সেখানে সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির প্রধানদের বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও অ-শিক্ষক কর্মীদের হাজিরার ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক ডিভাইস বসানোর জন্য। আর এই ডিভাইস বসানোর খরচ, পিএম পোষণ ফান্ডের ইন্টারেস্ট থেকে ব্য়বহার করতে বলা হয়েছে। আর এই নির্দেশিকা নিয়েই আপত্তি শুভেন্দুর।
কলকাতা: এ রাজ্যে মিড ডে মিল নিয়ে অনেকদিন ধরেই বিস্তর গরমিলের অভিযোগ তুলছে বিজেপি। কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার থেকে শুরু করে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বার বার সরব হয়েছেন এই বিষয়ে। পিএম পোষণ ফান্ডের (মিড ডে মিল) অপব্যবহারের অভিযোগ তুলেছিলেন তাঁরা। বিষয়টি নিয়ে সিবিআইকে দিয়ে তদন্ত করে দেখার জন্যও কেন্দ্রের কাছে সুপারিশ করেছিলেন বিজেপি নেতারা। এসবের মধ্যেই এবার আরও চাঞ্চল্যকর অভিযোগ শুভেন্দুর। এবার পিএম পোষণ ফান্ড (মিড ডে মিল)-এর অপব্যবহারের আরও এক অভিযোগ তুলে ধরলেন বিরোধী দলনেতা।
কী অভিযোগ তুলছেন শুভেন্দু? এক্স হ্যান্ডেলে বিরোধী দলনেতা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ক্যানিং ২ ব্লকের বিডিও-র একটি নির্দেশিকা তুলে ধরেছেন তিনি। শুভেন্দুর অভিযোগ, সেখানে সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির প্রধানদের বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও অ-শিক্ষক কর্মীদের হাজিরার ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক ডিভাইস বসানোর জন্য। আর এই ডিভাইস বসানোর খরচ, পিএম পোষণ ফান্ডের ইন্টারেস্ট থেকে ব্য়বহার করতে বলা হয়েছে। আর এই নির্দেশিকা নিয়েই আপত্তি শুভেন্দুর।
I would like to draw the attention of Hon’ble Union Minister of Education; Shri Dharmendra Pradhan Ji regarding the continuation of the Misappropriation of the PM POSHAN Funds in WB.
Appended herewith is an Order issued by the BDO & Executive Officer of the Canning II Block of… pic.twitter.com/SfgWSC7KQx
— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) January 30, 2024
এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান ও সিবিআই-কে ট্যাগ করে লিখেছেন, ‘যেহেতু শিক্ষামন্ত্রক ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের পিএম পোষণ স্কিমে ৪০০০ কোটি টাকার গরমিলের অভিযোগের সিবিআইকে তদন্ত করে দেখতে বলেছে, আমি মনে করছি এই বিতর্কিত নির্দেশিকাও সিবিআই খতিয়ে দেখুক।’ শুভেন্দু মনে করছেন, ‘ফান্ডের অপব্যবহার একটি প্যাটার্ন পাওয়া যাবে এর থেকে।’
মিড ডে মিলের ফান্ড ঘিরে শুভেন্দুর এই অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষকেও। তিনি অবশ্য শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। বললেন, ‘ওঁর কথার কী উত্তর দেব! যে অন্যকে অশালীন কথা বলে তাঁর কথার কী উত্তর দেব।’