AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Lalan Seikh: রেশমা বিবি ছিলেন হাসপাতালে, লালন মামলায় FIR লিখে দিল কে? জানতে চেয়ে আবেদন সিবিআই-এর

Lalan Seikh: সিবিআই-এর যুক্তি, লালন শেখের মৃতদেহ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় রাত ১০ টার সময়। পরের দিন দুপুর ১ টা পর্যন্ত যদি হাসপাতালে স্ত্রী থেকে থাকেন তাহলে এফআইআর কীভাবে হ?

Lalan Seikh: রেশমা বিবি ছিলেন হাসপাতালে, লালন মামলায় FIR লিখে দিল কে? জানতে চেয়ে আবেদন সিবিআই-এর
লালনের মৃত্যুরহস্য
| Edited By: | Updated on: Jan 17, 2023 | 6:42 PM
Share

কলকাতা: লালন শেখের স্ত্রী রেশমা বিবিকে এফআইআর লিখে দিয়েছিল কে? রেশমা বিবি সে দিন নিজে হাসপাতালে থাকলেও তাঁর নাম করে সিবিআই-এর বিরুদ্ধে এফআইআর লেখা হয়ে গিয়েছিল কীভাবে? এহেন কাজ কে করাল? সিবিআই এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইলে, আবেদন করার ক্ষেত্রে সম্মতি দিল আদালত। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত মঙ্গলবার এই আবেদনে সম্মতি দিয়েছে। সিবিআই হেফাজতে বগটুই-কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত লালন শেখের মৃত্যুর পর বীরভূমের রামপুরহাট থানায় একটি এফআইআর দায়ের হয়। তাতে নাম উঠে আসে সিবিআই কর্তাদের। রেশমা নিজেই আদালতে জানিয়েছেন, সেই এফআইআর তাঁর লেখা ছিল না। আদালতে রাজ্য জানায়, ইতিমধ্যেই তাঁদের তদন্তে উঠে এসেছে তাঁর নাম, যিনি এফআইআর লিখেছিলেন।

সিবিআই-এর যুক্তি, লালন শেখের মৃতদেহ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় রাত ১০ টার সময়। পরের দিন দুপুর ১ টা পর্যন্ত যদি হাসপাতালে স্ত্রী থেকে থাকেন তাহলে এফআইআর কীভাবে? কে লিখেছিল এফআইআর? এবিষয়ে জানতে চেয়ে কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে আদালতে আবেদন করা হয়েছে। আদালত সেই আবেদনে সম্মত্তি দিয়েছে। আগামী ৩০ জানুয়ারি দুপুর ২টোয় মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে।

ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় সাসপেন্ড করা হয়েছে দুই তদন্তকারী অফিসার ও দুই কনস্টেবলকে। চার জনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, সাসপেন্ড হওয়া কর্তারা হলেন আইও বিলাস মেহাদ গাট, ভাস্কর, রাহুল। কলকাতা হাইকোর্টে ২৩ ডিসেম্বর জানানো হয়েছিল, লালন শেখের অস্বাভাবিক মৃত্যুর দিন রামপুরহাটের অস্থায়ী সিবিআই ক্যাম্পে যাঁরা যাঁরা ছিলেন, তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে। তবে লালনের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়ে খুশি নয় কলকাতা হাইকোর্ট। দিল্লি এইমস বা এসএসকেএম-এর মতো হাসপাতাল থেকে মতামত নেওয়ার জন্য রাজ্যকে পরামর্শ দিয়েছেন বিচারপতি। তবে সেই রিপোর্ট এখনও আসেনি।