মার্চের শুরুতেই যে ভাবে গরম বাড়ছে তাতে কপালে ভাঁজ পড়ছে সাধারণ মানুষের। এই মুহূর্তে বাড়ির আবহাওয়া খুবই খারাপ। কখনও গরম কখনও ঠান্ডা। ফ্যান চালালেও স্বস্তি নেই। আবার ফ্যান বন্দ করে কয়েক সেকেন্ডও থাকা যায় না।
1 / 8
আর এমন আবহাওয়াতে বাড়ছে রোগজ্বালাও। ঘরেঘরে জ্বর, সর্দি, কাশি। সেই সঙ্গে পক্সও কিন্তু হচ্ছে। আর তাই সাবধানে থাকা আমাদের নিতান্ত কর্তব্য। সেই সঙ্গে বাড়িতে তুলতে হবে শরীরের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও।
2 / 8
এই সিজনে তাই সবথেকে বেশি যা জরুরি তা হল শরীর ঠান্ডা রাখা। প্রয়োজন না হলে বাড়ির বাইরে না বেরনোই ভাল। সারাদিনে প্রচুর পরিমাণে জল খেতে হবে। সঙ্গে ফল, ফলের রস, ডাবের জল খান।
3 / 8
বাইরের খাবার এড়িয়ে চলতে পারলেই সবচাইতে ভাল। তেল, মশলা রান্নায় কম ব্যবহার করুন। সজে হজম হবে এমন খাবারই বাড়িতে বানিয়ে খান। এছাড়াও প্রোটিন বেশি করে খেতে হবে।
4 / 8
গরমের দিন মানেই বাড়িতে নানা রকম শরবত বানানো হয়। আমপোড়ার শরবত, বেলের শরবত, নুন চিনি লেবু দিয়ে শরবত, স্কোয়াশের শরবত এসব তো আছেই। এছাড়াও ঘোল, লস্যি এসবও বানানো হয়।
5 / 8
অনেকেই ফ্রিজে রাখা কোল্ডড্রিংক, ঠান্ডা জল এসব খেতে পছন্দ করেন গরমের দিনে। যদিও এই কোল্ডড্রিংক একেবারেই ভাল নয়। পরিবর্তে বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন স্পেশ্যাল এই শরবত।
6 / 8
পুদিনা পাতা, পাতিলেবুর রস, কাঁচালঙ্কা, হাফ চামচ চাট মশলা, হাফ চামচ ভাজা জিরে গুঁড়ো, জাগেরি পাউডার বা চিনি, স্বাদমতো নুন, জল দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। গরমের দিনে এই শরবত খুবই ভাল, পেট ঠান্ডা রাখে।
7 / 8
ব্লেন্ড করে তা একটা বড় ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিন। একটা বড় বাটিতে বরফ রেখে তার মধ্যে ছেঁকে নিন। এবার গ্লাসে ঢেলে পরিবেশন করলেই হল। বাইরের যে কোনও শরবতের তুলনায় পুদিনার এই শরবত কিন্তু খুবই ভাল।