প্রতিবছর ভাদ্রমাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে গণেশের জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, এই বছর সারা দেশ জুড়ে ৩১ অগস্ট, বুধবার পালিত হবে।
1 / 10
এদিন, গণেশ চতুর্থীর দিন ভক্তরা বাড়িতে গণপতি বাপ্পার মূর্তি স্থাপন করেন ও আচার অনুষ্ঠান মেনে পুজো করেন।
2 / 10
ভগবান গণেশের রয়েছে প্রিয় জিনিস। সেগুলিই গণেশ পুজোর সময় দেওয়া হয়। উল্লেখ্য,এই ৭টি জিনিস না দিলে পুজোটাই থাকবে অসম্পূর্ণ। গণপতি বাপ্পাকে প্রসন্ন করতে যে যে জিনিস পুজোর থালিতে ও বিধি অনুসারে ব্যবহার করবেন, তা দেখে নিন...
3 / 10
মতিচুরের লাড্ডু- কথিত আছে, পেটুক গণেশ মতিচুরের লাড্ডু খুব পছন্দ করেন। গণেশ পুজো সফল করতে বাড়ির তৈরি বুন্দির লাড্ডু নৈবেদ্য হিসেবে অর্পন করুন। বিশেষ করে এই লাড্ডুর প্রসাদ শিশুদের মধ্যে বিলিয়ে দিলে আপনার সব দুঃখ-কষ্ট দূর হবে।
4 / 10
মোদক: ভগবান গণেশের নৈবেদ্যের থালিতে মোদক অবশ্যই থাকবে। হিন্দুরা বিশ্বাস করেন, ছোট্ট গণেশকে মা পার্বতী সুস্বাদু মোদক বানিয়ে খাওয়াতেন। সেই থেকেই মোদককে গণেশের প্রিয় ভোগ বলে মনে করা হয়। এই কারণেই গণেশ পুজোয় মোদক নিবেদন করা হয়।
5 / 10
দুর্বা: গণেশকে খুশি করার জন্য চতুর্থীতে দুর্বাও দেওয়া হয়। হিন্দুদের বিশ্বাস যে গণেশের পুজোর সময় ৩ থেকে ৫ বেল দুর্বা নিবেদন করলে গণেশ খুবই প্রসন্ন হোন।
6 / 10
হলুদ: ভগবান গণেশের খুব প্রিয় হল হলুদ রঙ। এছাড়া হলুদ হল গণেশপ অন্যতম প্রিয় বস্তু। গণেশ বন্দনার সময় গনপতি বাপ্পাতে প্রসন্ন করতে কাঁচা হলুদ নিবেদন করুন। পরে এই হলুদ ঘরের লকারে রেখে দিন। এতে করেই গণেশের পুজো সফল হয়।
7 / 10
কলা: পুজোর থালিতে কখনও একটি কলা দেবেন না। গণেশ চতুর্থীর দিন গণেশকে ২টি কলা নিবেদন করুন। পুজোয় কলা কখনওই দেওয়া হয় না। সবসময় জোড়ায় জোড়ায় কলা অর্পন করুন।
8 / 10
সিঁদুর: গণেশকে অবশ্যই সিঁদুর নিবেদন করুন। মঙ্গল গ্রহের প্রতীক হিসেবে গণেশ পুজোয় সিঁদুর নিবেদন করা হয়।
9 / 10
হলুদ ফুল: গণেশ চতুর্থীর দিন ভগবান গণেশকে সব ধরনের ফুল নিবেদন করা যেতে পারে। তবে মনে রাখবেন, গণপতি বাপ্পাকে বিশেষ করে হলুদ ফুল পছন্দ করেন সবচেয়ে বেশি। তবে গণেশের পুজোয় কখনও তুলসি পাতা নিবেদন করবেন না।
