শরীর যেন সোনায় মোড়ানো। নাম আখাল টেকে। ঘোড়ার প্রজাতিদের মধ্যে অন্যতম এটি। দাঁড়ানো অবস্থায় উচ্চতা সাড়ে ১৪ থেকে ১৫ হাতের সমান। আর ওজন প্রায় ৪০০ কেজি। এক টানা দৌড়তে পারে ৬০ মাইল পর্যন্ত।
ঘোড়াদের মধ্যে যদি খোঁজা হয় সেরার সেরা। তবে মিলতে পারে এই ঘোড়াকে। শরীরের রঙ একেবার কালো। দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় উচ্চতা ওই সাড়ে ১৫ থেকে ১৭ হাত। ওজন সাড়ে ৬০০ কেজি।
এই ঘোড়াকে বলা হয় স্পেনের যোদ্ধা। নাম অ্যান্ডুলিশিয়ন। প্রজন্ম ধরে মূলত যুদ্ধের কাজেই এই ঘোড়া ব্যবহার হয়ে থাকে। তবে বর্তমান সময়ের আধুনিক যুদ্ধে ঘোড়ার ব্যবহার উঠে যাওয়ায় বহু দেশেই নিরাপত্তারক্ষী সওয়ারি হিসাবে এই ঘোড়া ব্যবহার করা হয়।
সাদা-কালো শরীরের রঙ। দেখতে একেবার রূপকথার ঘোড়ার মতো। নাম জিপ্সি ভ্যানার। তবে শুধুই সাদা-কালো নয়। সোনালি রঙেও শরীরেও দেখা যায় এই ঘোড়াকে। কেশে পরিপূর্ণ হওয়ার কারণে রূপ যেন অসামান্য।
সাদা লোমে ঢাকা শরীর। তাতে কালো কালো ছোপ। ঠিক এমনটাই দেখতে ন্যাবস্ট্রুপার প্রজাতির ঘোড়াগুলিকে। লেজের আকৃতি তুলনা মূলক ছোট। উচ্চতা ওই ১৫ থেকে ১৬ হাত। মূলত ডেনমার্কেই ঘোড়ার এই প্রজাতির দেখা মেলে।
দেখতে সাদাামাটা, কিন্তু বৈশিষ্ট্যে আর সকলের থাকা আলাদা। এমনই নাকি হয়ে থাকে আরবীয় ঘোড়াগুলি। এই বিশ্বের সবচেয়ে পুরাতন ঘোড়ার প্রজাতিদের মধ্যে অন্যতম সে। মরুদেশের নাকি রাজা তারা। বালির উপর দিয়ে প্রচণ্ড গতিতে ছুটে যেতে পারে এই ঘোড়াগুলি।