Rinku Singh: ফিনিশার রিঙ্কু আসলে বাঁ-হাতি ধোনি… কে বলে দিলেন এমন কথা?
Mahendra Singh Dhoni: ২০২৩ সালে কেকেআরের হয়ে অবিশ্বাস উত্থান রিঙ্কুর। ৬ বলে টানা ৫টা ছয় মেরে জিতিয়েছিলেন টিমকে। তার পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। রিঙ্কু নিজেকে ফিনিশার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেছেন। উত্তরপ্রদেশের ক্রিকেটার কবে ভারতের হয়ে খেলবেন, তার অপেক্ষায় ছিলেন কলকাতার ভক্তরা। তাও সত্যি হয়েছে। এ বার ফিনিশার হিসেবে ধোনির জায়গাটাও নিতে চলেছেন তিনি। এমন কথা বলছেন ভারতের তারকা অলরাউন্ডারও।
কলকাতা: সদ্য পা রেখেছেন ভারতীয় টিমে। তাতেই ফিনিশার হিসেবে নামডাক করে ফেলেছেন। এতটাই যে, টিমকে ভরসাও দিতে শুরু করেছেন। কৃষ্ণমাচারি শ্রীকান্তের মতো বিশ্বকাপজয়ী প্রাক্তন তাঁকে ধরেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল সাজাচ্ছেন। আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে রিঙ্কু সিং নিজেকে মেলে ধরেছেন। ছ’নম্বরে নেমে ম্যাচ শেষ করে আসা যেমন রয়েছে তাঁর নির্ঘণ্টে, তেমনই কঠিন পরিস্থিতিতেও টিমকে খাদের কিনারা থেকে লড়াইয়ে ফিরিয়েছেন। এ হেন রিঙ্কু মন জয় করে নিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট টিমের। খোদ ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তাতেই কিন্তু থেমে থাকছে উচ্ছ্বাসের মাত্রা। কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে মহেন্দ্র সিং ধোনির মিল খুঁজে পাচ্ছেন। কে রিঙ্কুকে ‘ধোনি’ বললেন? বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
২০২৩ সালে কেকেআরের হয়ে অবিশ্বাস উত্থান রিঙ্কুর। ৬ বলে টানা ৫টা ছয় মেরে জিতিয়েছিলেন টিমকে। তার পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। রিঙ্কু নিজেকে ফিনিশার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেছেন। উত্তরপ্রদেশের ক্রিকেটার কবে ভারতের হয়ে খেলবেন, তার অপেক্ষায় ছিলেন কলকাতার ভক্তরা। তাও সত্যি হয়েছে। এ বার ফিনিশার হিসেবে ধোনির জায়গাটাও নিতে চলেছেন তিনি। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের মতো ক্রিকেট বোদ্ধা কিন্তু তা দেখতে পাচ্ছেন। ভারতীয় টিমের অফস্পিনার যেমন বলেই দিয়েছেন, ‘ধোনি নামটা বিরাট বড়। এখনই ধোনির সঙ্গে রিঙ্কুর তুলনা করছি না। কিন্তু ওকে আমি বাঁ-হাতি ধোনি বর্ণনা করব ওকে। ও উত্তরপ্রদেশের হয়ে দিনের পর দিন রান করে ভারতীয় টিমে ঢুকে পড়েছে। ও যেন ছন্দবদ্ধ এক ক্রিকেটার।’
কেকেআরের ব্যাকবেঞ্চার থেকে মহাতারকার তকমা পেতে শুরু করেছেন রিঙ্কু। অশ্বিন সে সব দিনের গল্প জানেন ভালো করে। নিজের ইউটিউব চ্যানেলে বলেও দিচ্ছেন, ‘ও বছরের পর বছর কেকেআরের বেঞ্চে বসে থেকে। এমনকি প্র্যাক্টিসেও ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেত না। নেটে থ্রো ডাউনের সময় মাঠের চারদিকে ছড়িয়ে পড়া বলগুলো তুলে নিয়ে আসত। যাতে বোলার আবার বল করতে পারে। তাতেও ওর ফোকাস নড়েনি। সেখান থেকে ভারতীয় টিমে ঢুকে রিঙ্কু এক-একটা ম্যাচ ফিনিশ করছে। টিম শুরুতে ব্যাট করুক আর পরে, ওর মনোভাব কিন্তু বদলায়নি। এটা কিন্তু ভারতীয় টিমের কাছে একটা বোনাস।’