Diego Simeone: এক দশক, এক টিম! রেকর্ড গড়ে চলেছেন এই কোচ

La Liga: এক দশকেরও বেশি সময় ধরে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের কোচিংয়ের দায়ভার সামলাচ্ছেন কোচ দিয়েগো সিমিওনে। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে মাদ্রিদ ডার্বির পর কোচ হিসেবে একটানা সবচেয়ে বেশি ম্যাচে কোচিংয়ের রেকর্ড গড়লেন তিনি।

Diego Simeone: এক দশক, এক টিম! রেকর্ড গড়ে চলেছেন এই কোচ
Image Credit source: twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 01, 2023 | 2:50 PM

মাদ্রিদ: ফুটবলাররা নানা রেকর্ড গড়েন। তেমনই কোচেরাও। ফুটবলার হিসেবে সফল কেরিয়ার রয়েছে আর্জেন্টিনার দিয়েগো সিমিওনের। তাঁর কোচিং পরিসংখ্য়ানও মন্দ নয়। সাফল্য়-ব্য়র্থতার মাঝে অনন্য় রেকর্ডও গড়লেন অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের কোচ। দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে কোচিংয়ের দায়িত্ব সামলে যাচ্ছেন। ৫২ বছর বয়স, ধারালো তাঁর প্রশিক্ষণ। এক দশক, এক টিম। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের কোচিংয়ের দায়ভার সামলাচ্ছেন কোচ দিয়েগো সিমিওনে। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে মাদ্রিদ ডার্বির পর কোচ হিসেবে একটানা সবচেয়ে বেশি ম্যাচে কোচিংয়ের রেকর্ড গড়লেন তিন। মাদ্রিদ ডার্বিতে জিততেও পারত তাঁর দল। শেষ অবধি কোনওরকমে হার বাঁচায় রিয়াল মাদ্রিদ। তবে এই ম্য়াচেই নজির গড়েন অ্য়াটলেটিকো মাদ্রিদ কোচ। TV9Bangla-য় রইল বিস্তারিত।

এর আগে একটি ক্লাবের কোচ হয়ে সর্বাধিক ম্যাচে কোচিং করানোর নজির গড়েছিলেন মিগেল মুনোজ। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে একটানা ৪২৪ টি ম্যাচে কোচের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। এ বার সেই রেকর্ড ভাঙলেন অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের কোচ দিয়েগো সিমিওনে। এই ক্লাবের হয়ে তিনি একটানা ৪২৫ টি লা লিগা ম্যাচে কোচের দায়িত্ব সামলালেন। কোচ হিসেবে তিনি যে কতটা সফল সেটি তাঁর পরিসংখ্যান দেখলেই বোঝা যায়। ২০১৪ এবং ২০২১ সালে তাঁরই তত্ত্বাবধানে লা লিগা খেতাব জিতেছিল অ্যাটলেটিকো। শুধু তাই নয়, ২০১৩ সালের কোপা দেল রে-র খেতাব জয়, ২০১২ এবং ২০১৮ তে দুটি ইউরোপা লিগের খেতাব ও ২০১২ এবং ২০১৮ সালেই দুটি UEFA সুপার কাপ জয়েও অ্যাটলেটিকোকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন ৫২ বছরের সিমিওনে। ১৯৬০ থেকে ১৯৭৪ সাল অবধি রিয়াল মাদ্রিদকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন মিগেল। এই সময়কালে ৯টি লা লিগা ট্রফি ও দুটি ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল রিয়াল। এ বার একটানা কোচিং করানোর দৌড়ে মিগেলকে টপকে গেলেন দিয়েগো।

যদিও একই কোচের তত্ত্বাবধানে ৪২৫ তম ম্যাচে ড্র করেছে অ্যাটলেটিকো। ম্যাচের ৭৮ মিনিটের মাথায় প্রথম গোলটি পেলেও, শেষের দিকে গোল শোধ করে দেয় কার্লো আন্সেলোত্তির রিয়াল মাদ্রিদ। অ্যাটলেটিকোর হয়ে একমাত্র গোলটি করেন গিমিনেজ। অপরদিকে মাদ্রিদের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন পরিবর্ত হিসেবে মাঠে নামা আলভারো।