সাধারণ সিম কার্ড নাকি eSIM, ব্যক্তিগত নিরাপত্তার দিক থেকে কাকে বাছবেন?
eSIM vs Physical SIM: ই-সিম এবং ফিজিক্যাল সিমের মধ্যে পার্থক্য কী? কোন সিম ব্যবহার করলে আপনি কোনও রকম স্ক্যামের শিকার হবেন না? আজকাল অনেক ব্যবহারকারীই ই-সিম ব্যবহার করছেন এবং কিছু তারা এই ই-সিম সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে সব কিছু জানেন না। চলুন জেনে নেওয়া যাক ই-সিম কী?
ফোনের সিম কার্ড বলতে প্রথমেই আপনার যা মাথায় আসবে, তা হল ফিজিক্যাল সিম। অর্থাৎ আধার কার্ড দিয়ে তুলে আনা একটি সিম, যা ফোনের সিম স্লটে ফিট করে দিলেই নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। অর্থাৎ ফিজিক্যাল সিম বা সাধারণ সিম সম্পর্কে তো শুনেছেন, কিন্তু আপনি কি eSIM সম্পর্কে জানেন? ই-সিম এবং ফিজিক্যাল সিমের মধ্যে পার্থক্য কী? কোন সিম ব্যবহার করলে আপনি কোনও রকম স্ক্যামের শিকার হবেন না? আজকাল অনেক ব্যবহারকারীই ই-সিম ব্যবহার করছেন এবং কিছু তারা এই ই-সিম সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে সব কিছু জানেন না। চলুন জেনে নেওয়া যাক ই-সিম কী? আর ই-সিম এবং ফিজিক্যাল সিম উভয়ের সুবিধা এবং অসুবিধা।
ই-সিম কী?
eSIM মানে এমবেডেড সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি মডিউল। এটি একটি ডিজিটাল সিম, যা ডিভাইসে এম্বেড করা আছে। সহজ ভাষায়, ডিভাইসে এই সিমটি আলাদাভাবে ঢোকানোর দরকার নেই।
ই-সিমের সুবিধা কী?
ই-সিম ফিজিক্যাল সিমের চেয়ে নিরাপদ, এই সিম হারানোর বা চুরি হওয়ার কোনও ঝুঁকি নেই। অর্থাৎ সে ক্ষেত্রে বিপদও কিছুটা কমে যায়। ই-সিমকে সহজে ভুল কাজে ব্যবহার করা যায় না। ফলে প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে আপনি ই-সিম ব্যবহার করতেই পারেন।
ফিজিক্যাল সিমের অসুবিধা ও সুবিধা জেনে নিন-
ফিজিক্যাল সিম হল সেই সিম কার্ড, যা আপনি হ্যান্ডসেটে ফিজিক্যালি ইনসার্ট করতে পারেন। সবকিছুরই ভাল খারাপ দুটি দিক থাকে, ঠিক তেমনি ফিজিক্যাল সিমেরও কিছু সুবিধা এবং কিছু অসুবিধা রয়েছে। আজও, ই-সিমের তুলনায় ফিজিক্যাল সিম কার্ড কিনছেন বেশি মানুষ। ফিজিক্যাল সিমের একটি সুবিধা হল, এটি যেকোনও ফোনে ঢোকানো যায় তবে বাজারে এখনও অনেক ডিভাইস রয়েছে যেগুলি ই-সিম সাপোর্ট করে না। বিশেষ কিছু কিছু ডিভাইসেই এটি সাপোর্ট করে।