Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

China Moon Mission: চাঁদে সম্ভাব্য শক্তির উৎস আবিষ্কারের পর তিন-তিনটে মিশনের লক্ষ্যে চিন

Moon Missions China: চাঁদে নতুন খনিজ আবিষ্কারের পর এবার তিন-তিনটে মিশনের উদ্দেশে কোমড় বেঁধে নামছে চিন। এই মুন মিশনগুলির মাধ্যমে কী হতে চলেছে, জেনে নিন।

China Moon Mission: চাঁদে সম্ভাব্য শক্তির উৎস আবিষ্কারের পর তিন-তিনটে মিশনের লক্ষ্যে চিন
প্রতীকী ছবি।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 12, 2022 | 11:15 PM

Chang’e Lunar Programme: যত দ্রুত সম্ভব চাঁদকে হাতের মুঠোয় এনে অন্বেষণ করতে চাইছে চিন। সেই উদ্দেশ্যেই শি জ়িনপিংয়ের দেশটি এখন চাং’ই চন্দ্র কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী দশ বছরে তিনটি চাঁদের মিশন চালু করার লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছে। তবে এই মিশনগুলির পিছনে কিছু অন্য খেলাও রয়েছে। আসলে চাঁদে একটি নতুন খনিজ পাওয়ার পরে চিনের জাতীয় মহাকাশ প্রশাসনকে ভবিষ্যতে তিনটি মিশনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।

চিনের চন্দ্রাভিযান

সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের রিপোর্ট অনুযায়ী, পরবর্তী দশকে চিন চাঁদে তিনটি কক্ষপথ চালু করতে চলেছে। এদিকে দ্য গ্লোবাল টাইমসের একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, তৃতীয় দেশ হিসেবে চিন একটি নতুন চন্দ্র খনিজ আবিষ্কার করে, যাকে ‘চেঞ্জসাইট-(ওয়াই)’ বলা হয়।

চিনের Chang’e-5 মিশনের নমুনাগুলি 2020 সালে পুনরুদ্ধার করে মূল্যায়ন করা হয়েছিল এবং খনিজটিও তার খুব একটা পরে আবিষ্কৃত হয়নি। খনিজটি হিলিয়াম-3 সমৃদ্ধ, যা ভবিষ্যতে শক্তির উৎস হতে পারে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চিনের মধ্যে মহাকাশ প্রতিযোগিতা বেশ দ্রুত গতি পাচ্ছে এবং উভয় দেশই এখন চাঁদের দক্ষিণ মেরুর দিকে তাকিয়ে আছে, যেখানে চিন একটি গবেষণা কেন্ওদ্র তৈরি করতে চায়। এখনও পর্যন্ত চিনের মহাকাশ প্রচেষ্টার মধ্যে রয়েছে একটি স্পেস স্টেশন, চাঁদে মনুষ্যবিহীন মিশন পাঠানো এবং মঙ্গলে রোভার স্থাপন।

ইতিমধ্যে NASA তার আর্টেমিস সিরিজের প্রোবের মাধ্যমে মানুষকে চাঁদে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে, যেখানে এখনও পর্যন্ত দুটি প্রচেষ্টাই বিফলে গিয়েছে। শেষ পর্যন্ত মহাকাশ সংস্টিথা অবশেষে চাঁদে একটি ক্রু মিশন পাঠাতে চায় বলে জানা গিয়েছে।

এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র নাসাই চাঁদে মানুষ পাঠাতে পেরেছে। তবে চিনের দ্রুত গতির পদ্ধতির সঙ্গে চাঁদে মানুষ পাঠানোর বিষয়ে খুব দ্রুত পরিবর্তন হতে পারে বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।