Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Rahul Gandhi: বিড়ি নিয়ে মারাত্মক ভুল ধারণা ছিল রাহুলের, ভাঙল বাংলায় এসে! নিজেই শোনালেন সে কাহিনি

Rahul Gandhi: বিড়ি বানানো নিয়ে তাঁর এতদিনের যে ধারণা ছিল, তা এবার ভেঙে গেল রাহুলের। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাবার্তা বলার সময় নিজেই জানালেন সে কথা। বুঝতে পারলেন, বিড়ি বানানো মোটেও খুব একটা সহজ কাজ নয়। কীভাবে ভুল ভাঙল রাহুলের?

Rahul Gandhi: বিড়ি নিয়ে মারাত্মক ভুল ধারণা ছিল রাহুলের, ভাঙল বাংলায় এসে! নিজেই শোনালেন সে কাহিনি
রাহুল গান্ধী (ফাইল ছবি)Image Credit source: Facebook
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 02, 2024 | 4:35 PM

বীরভূম: বিড়ি বানানো যে কতটা কঠিন কাজ, তা হাড়ে হাড়ে টের পেলেন রাহুল গান্ধী। রাহুলদের ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রার আজই শেষ দিন বাংলায়। আজ রাহুলদের ন্যায় যাত্রা বাংলার সীমানা পেরিয়ে পৌঁছে যাবে ঝাড়খণ্ডে। তার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনার সময় বাংলায় তাঁর অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরলেন রাহুল গান্ধী। বাংলায় ন্যায় যাত্রা যে সমর্থন পেয়েছে, তা দেখে ভীষণ আবেগপ্রবণ রাহুল। বিশেষ করে যুব সম্প্রদায় ও মহিলাদের উৎসাহ দেখে বেশ খুশি তিনি। জানালেন, বাংলায় এসে তাঁর খুবই ভাল লেগেছে। একইসঙ্গে বাংলার বিড়ি শ্রমিকদের দক্ষতা দেখেও মুগ্ধ রাহুল।

বিড়ি বানানো নিয়ে তাঁর এতদিনের যে ধারণা ছিল, তা এবার ভেঙে গেল রাহুলের। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাবার্তা বলার সময় নিজেই জানালেন সে কথা। বুঝতে পারলেন, বিড়ি বানানো মোটেও খুব একটা সহজ কাজ নয়। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনার সময় রাহুল বললেন, ‘আমি তো ভেবেছিলাম হাত দিয়ে এমনিতেই বিড়ি মুড়িয়ে ফেলা যায়। পরে আমি নিজে বিড়ি বানানোর চেষ্টা করলাম। পারলাম না। খুবই দক্ষতার ব্যাপার। এই বিড়ি শ্রমিকরা তাঁদের দক্ষতার দাম পাচ্ছেন না।’

রাহুলদের ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা অসম হয়ে ঢুকেছিল বাংলায়। প্রথমে উত্তরবঙ্গ হয়ে বিহারে। তারপর আবার বাংলায় ঢোকে রাহুলের ন্যায় যাত্রা। গতকাল তিনি ছিলেন মুর্শিদাবাদে। সেখানে বিড়ি শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তাঁদের বাড়িতে যান। তাঁদের জীবন-যাত্রা, কাজ-কর্ম নিয়ে কথাবার্তা বলেন। শোনেন তাঁদের সমস্যার কথা। কত পরিশ্রম হয়, কত টাকা মজুরি পান, সে সবও খোঁজখবর নেন তিনি। আর এরপর আজ সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় নিজের সেই অভিজ্ঞতার কথা শোনালেন রাহুল গান্ধী নিজেই।