Ram Mandir: ১০ দিনে তৈরি হয়েছে ‘রাম মন্দির’, জানেন এ বাংলাতেই হয়েছে এমন চমক
Hooghly: অজয় প্রামাণিকের কথায়, "দিন দশেক আগে অর্ডার পেয়েছি। এটা সান বোর্ডে তৈরি। ৬০ শতাংশ ফাইভার আর ৪০ শতাংশ কাগজে তৈরি এক ধরনের বোর্ড পাওয়া যায়। সেটা দিয়ে আদলটা তৈরি করা হয়েছে। এরপর রং করা হয়েছে। ছবি দেখেই বানানোর চেষ্টা করেছি।" এর আগে অজয় ঘড়ির মোড়ে ঘড়ি, ব্যান্ডেল চার্চ, ষণ্ডেশ্বরতলা মন্দির-সহ একাধিক স্থাপত্যের রেপ্লিকা তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।
চুঁচুড়া: ১০ দিনে ‘রাম মন্দির’ তৈরি করলেন চুঁচুড়ার অজয় প্রামাণিক। চুঁচুড়ার পেয়াড়াবাগানে জগন্নাথ বাড়ির তরফে এই রাম মন্দির তৈরির বরাত দেওয়া হয়েছিল। হাতে খুব কম সময় পেয়েছিলেন। তবে শিল্পী জানান, সান বোর্ড দিয়ে রাম মন্দির তৈরির ইচ্ছা ছিল তাঁর। সুযোগ আসায় দিনরাত এক করেই সেরে ফেলেছেন রাম মন্দিরের রেপ্লিকা।
অজয় প্রামাণিকের কথায়, “দিন দশেক আগে অর্ডার পেয়েছি। এটা সান বোর্ডে তৈরি। ৬০ শতাংশ ফাইভার আর ৪০ শতাংশ কাগজে তৈরি এক ধরনের বোর্ড পাওয়া যায়। সেটা দিয়ে আদলটা তৈরি করা হয়েছে। এরপর রং করা হয়েছে। ছবি দেখেই বানানোর চেষ্টা করেছি।”
এর আগে অজয় ঘড়ির মোড়ে ঘড়ি, ব্যান্ডেল চার্চ, ষণ্ডেশ্বরতলা মন্দির-সহ একাধিক স্থাপত্যের রেপ্লিকা তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। অজয় প্রামাণিকের কথায়, “এর আগেও অনেক কিছুই বানিয়েছি। গৌড়ীয় মঠ, ব্যান্ডেল চার্চ, ইমামবাড়া অনেক কিছুই বানিয়েছেন এর আগে।” জানান, যেমন বরাত আসে সেইমতো তৈরি করেন।
তবে রাম মন্দির তৈরি করার খুবই ইচ্ছা ছিল তাঁর। রাম মন্দির নিতে জগন্নাথ বাড়ির লোকেরা যখন আসেন, তখনও রং করা হচ্ছে। কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরই শোভাযাত্রা সহকারে ‘রাম মন্দির’ নিয়ে রওনা দেন তাঁরা। অজয় প্রামাণিক বলেন, “যেহেতু রাম মন্দিরের ব্যাপার তাই আমি টাকা নিইনি। আমারও ইচ্ছা ছিল এটা বানানোর। তাই বানালাম। পারিশ্রমিক প্রায় নিইনি বললেই চলে।”