Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ashoke Lahiri: ‘অহেতুক কাদা ছোড়াছুড়ি’, বিশ্বভারতী বিতর্কে ‘মাস্টার মশাইয়ের’ পাশে এবার বিজেপি বিধায়ক

Jalpaiguri: রবিবার জলপাইগুড়িতে সাংবাদিক জমি ইস্যুতে মন্তব্য করেন অশোক। বলেন, "উনি আমার শিক্ষক। একটা পরিবারে জমি সংক্রান্ত কোনও গন্ডোগোল থাকলে যেমন আলোচনা করে মিটিয়ে নেওয়া যায়।"

Ashoke Lahiri: ‘অহেতুক কাদা ছোড়াছুড়ি’, বিশ্বভারতী বিতর্কে ‘মাস্টার মশাইয়ের’ পাশে এবার বিজেপি বিধায়ক
অমর্ত্য সেন নিয়ে মন্তব্য অশোক লাহিড়ির
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 05, 2023 | 1:32 PM

জলপাইগুড়ি: বিশ্বভারতী ও অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের (Amartya Sen) মধ্যে ‘জমিজট’ নিয়ে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। বিশ্বভারতীর সঙ্গে জমি বিতর্কে অমর্ত্যের পাশে দাঁড়িয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। বিতর্কিত ওই জমি যে অমর্ত্য সেনেরই, সেই কথাও জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। জমি সংক্রান্ত সরকারি নথি তুলে দিয়েছেন অমর্ত্য সেনের হাতে। আর এবার তাঁর পাশে দাঁড়াতে দেখা গেল একদা তাঁর ছাত্র তথা বিজেপি বিধায়ক অশোক লাহিড়ীকে। বিষয়টিকে সংবাদমাধ্যেমের সামনে এনে জলঘোলা করার তীব্র বিরোধিতা করেছেন তিনি। রবিবার জলপাইগুড়িতে সাংবাদিক জমি ইস্যুতে মন্তব্য করেন অশোক। বলেন, “উনি আমার শিক্ষক। একটা পরিবারে জমি সংক্রান্ত কোনও গন্ডোগোল থাকলে যেমন আলোচনা করে মিটিয়ে নেওয়া যায়। তেমন এটাও সম্ভব। ঘরের ব্যাপার সংবাদমাধ্যমে আসবে কেন? ওনাকে নিয়ে অহেতুক কাদা ছোড়াছুড়ি হচ্ছে। যা কাম্য নয়।” একইসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি সৌজন্যমূলক রাজনীতিতে বিশ্বাস করি। এমন ঘটনা অনভিপ্রেত।”

প্রসঙ্গত, নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনের সঙ্গে বিগত কিছুদিন ধরেই বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের জমি সংক্রান্ত বিষয়ে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। দুই দফা চিঠিও পাঠানো হয়েছে অমর্ত্য সেনকে। বিশ্বভারতীর দাবি ১৩ ডেসিমেল জমি অমর্ত্য সেন দখল করে রেখেছেন, যা আসলে বিশ্বভারতীর। সেই নিয়েই জোর বিতর্ক তৈরি হয়েছে।

তবে শুধু মুখ্যমন্ত্রী নন, গতকাল এই একই ইস্যুতে অমর্ত্য সেনের পাশে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছে বিজেপি নেতা অনুপম হাজরাকে। খোলাখুলি তোপ দাগেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে। অনুপম হাজরার বক্তব্য, “বিশ্বভারতীর ভাইস চান্সেলর যেভাবে বিশ্বভারতী চালাচ্ছেন, তার জন্য গত কয়েক মাসে বা কয়েক বছরে মোদীজীকে বারবার সমালোচিত হয়ে হয়েছে। বিশ্বভারতী যিনি চালাচ্ছেন সেই ব্যক্তির উপর তো প্রশ্নচিহ্ন থেকেই যায়।”