Dhupguri: রাত হলেই তুলে নিয়ে যেত ওরা, সকালবেলায় এলাকাবাসী জানতে পারল কী ঘটছিল রোজ-রোজ
Dhupguri:এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা সোহেল রানা, আবদুল গফুর, আফতাবুল আলম, মজিউল হক জানিয়েছেন, গত কয়েকদিন ধরে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে রেখেছে এক চিতাবাঘ। সে এসে ছাগল-গরু খেয়ে ফেলেছে।

ধূপগুড়ি: প্রতিদিনই বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছিল গবাদি পশু। কোথায় যাচ্ছে, কী হচ্ছে বুঝতে পারছিলেন না এলাকাবাসী। তারপরই বন-দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তাঁরা। আর এরপরই খাঁচায় বন্দি হল চিতাবাঘ। দক্ষিণ হাঁসখালি খেরবাড়ি ক্যাম্পে চা বাগান এলাকার ঘটনা।
এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা সোহেল রানা, আবদুল গফুর, আফতাবুল আলম, মজিউল হক জানিয়েছেন, গত কয়েকদিন ধরে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে রেখেছে এক চিতাবাঘ। সে এসে ছাগল-গরু খেয়ে ফেলেছে। এরপরই স্থানীয় বাসিন্দারা নিজেদের উদ্যোগ নিয়ে গোবাদি পশুদের রক্ষা করার জন্য কাঠামবাড়ি আপালচাঁদ রেঞ্জ অফিসে সঙ্গে যোগাযোগ করেন। গত দু’দিন আগে একটি চিতাবাঘ খাঁচাবন্দি হয়।
আজ পুনরায় সেই এলাকা থেকে ভোররাতে আরও একটি চিতাবাঘ খাঁচা বন্দি হয়। বিশিষ্ট সমাজসেবী মেহবুব আলম বনদফতরের এহেন উদ্যোগকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। বনদফতর সূত্রে খবর, বাঘটিকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার পরে সুরক্ষিত স্থানে ছেড়ে দেওয়া হবে। পরপর দুদিনের মধ্যে দুটি বাঘ একই এলাকা থেকে খাঁচাবন্দি আতঙ্কিত এলাকার মানুষজন।





