Murshidabad: মাস দেড়েক আগে বাড়ি ফেরেন, মুর্শিদাবাদে ফের এক পরিযায়ী শ্রমিকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার
Migrant worker dead body recovered: মৃতের ভাই রাজু হাঁড়ি বলেন, "আমার দাদা অনেক বছর ধরে গাজিয়াবাদে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতেন। সেখানে তাঁর শরীর খারাপ হয়। ওখান থেকে আমাদের জানানো হয়, দাদা কিছু খাচ্ছে না। মাস দেড়েক আগে ফিরিয়ে আনা হয় তাঁকে। মামাবাড়িতেই থাকছিলেন। তাঁর যক্ষ্মা ধরা পড়েছিল।"

মুর্শিদাবাদ: ২ দিনের ব্যবধানে ফের এক পরিযায়ী শ্রমিকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার মুর্শিদাবাদে। সোমবার ফরাক্কা ব্যারেজ বাজার এলাকায় একটি দোকানের সামনে থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। মৃত ওই পরিযায়ী শ্রমিকের নাম কালু হাঁড়ি (৫০)। তাঁর বাড়ি ফরাক্কা ব্যারেজ আবাসনের ৯ নম্বরে। খবর পেয়ে ফরাক্কা থানার পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে।
মৃতের পরিবার জানিয়েছে, উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতেন কালু। শারীরিক অসুস্থতার জন্য মাস দেড়েক আগে মুর্শিদাবাদে ফিরে আসেন। এসে ওঠেন মামাবাড়িতে। এদিন সকালে ফরাক্কা ব্যারেজ বাজারে একটি দোকানের সামনে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনার খবর পেয়ে আসে ফরাক্কা থানার পুলিশ। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মৃতের ভাই রাজু হাঁড়ি বলেন, “আমার দাদা অনেক বছর ধরে গাজিয়াবাদে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতেন। সেখানে তাঁর শরীর খারাপ হয়। ওখান থেকে আমাদের জানানো হয়, দাদা কিছু খাচ্ছে না। মাস দেড়েক আগে ফিরিয়ে আনা হয় তাঁকে। মামাবাড়িতেই থাকছিলেন। তাঁর যক্ষ্মা ধরা পড়েছিল।” শারীরিক অসুস্থতার জন্য তাঁর দাদা আত্মহত্যা করেছেন কি না, তা নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারছেন না রাজু।
২ দিন আগেই মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলা থানার রামকান্তপুর এলাকায় এক পরিযায়ী শ্রমিকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল। মাসখানেক আগে তামিলনাড়ুতে কাজ করতে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁদের হেনস্থা করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। বাড়ি ফিরে আসার ২ দিন পরই ওয়াহিদ শেখ নামে বছর চব্বিশের ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
