Nadia: নাক গলিয়েছে তৃতীয় পুরুষ, প্রশ্রয় রয়েছে প্রেমিকারও! জানতে পেরেই ভয়ঙ্কর কাণ্ড হাঁসখালির যুবকের
Nadia: পাপাইয়ের বাড়ি নদিয়ার হাঁসখালি পঞ্চায়েতের হলদিপাড়া মাঠ এলাকায়। অভাবের ছায়া পরিবারে। বাবা পরিতোষ বিশ্বাসকেও সংসারের ঘানি টানতে গিয়ে রীতিমতো বেগ পেতে হয়। সে কারণেই পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে বাইরে কাজে চলে যায় প্রবীর।

হাঁসখালি: পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভাল নয়। হাল ধরতে বাইরে কাজে গিয়েছিল ছেলে। সেখানেই ফোনের মাধ্যমে এক তরুণীর সঙ্গে পরিচয়। ধীরে ধীরে বাড়ে ঘনিষ্ঠতা, প্রেম। পরিবারের সদস্যরাও তা জানেন। বিয়ের কথাও চলছিল। কিন্তু, এরইমধ্যে প্রেমিক জানতে পারে তাঁর প্রেমিকা আবার অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন। পরিবারের সদস্যরা জানাচ্ছেন সেই অভিমানেই গলায় ঢেলে দেয় বিষ। হাসপাতালে নিয়ে গেলেও শেষ রক্ষা হল না। মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়স চব্বিশ বছরের প্রবীর বিশ্বাস ওরফে পাপাই। শোকের ছায়া পরিবারে।
পাপাইয়ের বাড়ি নদিয়ার হাঁসখালি পঞ্চায়েতের হলদিপাড়া মাঠ এলাকায়। অভাবের ছায়া পরিবারে। বাবা পরিতোষ বিশ্বাসকেও সংসারের ঘানি টানতে গিয়ে রীতিমতো বেগ পেতে হয়। সে কারণেই পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে বাইরে কাজে চলে যায় প্রবীর। পরিবারের সদস্যরাই জানাচ্ছেন, সেখানেই একটি মেয়ের সঙ্গে ফোনে পরিচয় হয়। পরবর্তীতে তাঁর সঙ্গেই প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। বাড়িতে সে কথা জানিয়ে ছিলেন প্রবীর। পরিবারের সদস্যরা জানাচ্ছেন, তাঁদের কোনও আপত্তি ছিল না। মেনে নিয়েছিলেন সম্পর্ক। বিয়েও ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু, গল্পের তখনও অনেক বাকি।
পরিবারের লোকজনই জানাচ্ছেন। সম্প্রতি অন্য পুরুষের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন ওই তরুণী। তা জানতে পেরেই বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন প্রবীর। পরিবারের লোকজন জানতে পেরে তড়িঘড়ি তাঁকে বগুলা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে প্রবীর।





