Tea Stall: চায়ের আড্ডায় ‘নো রাজনৈতিক চর্চা’, চায়ের দোকানে ঝুলল বোর্ড

Tea Stall: অমিত দাসের কথায়, "সামনে ভোট। দোকানে বিভিন্ন মানুষ চা খেতে আসেন। আর তাঁদের নানা রকম আলোচনা হয়। তার মধ্যে রাজনৈতিক আলোচনা করতে করতে তর্ক বিতর্কও হয়। এই পোস্টারটা দেখে মানুষ যাতে একটু সচেতন হয়। চায়ের আড্ডায় কোনও বিশৃঙ্খলা যাতে না হয়।"

Tea Stall: চায়ের আড্ডায় 'নো রাজনৈতিক চর্চা', চায়ের দোকানে ঝুলল বোর্ড
চায়ের দোকানের বোর্ড ঝুলছে।Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 04, 2024 | 9:05 PM

পূর্ব বর্ধমান: ভোটের বাজারে এক কাপ চায়ে চুমুক দিয়ে কত মানুষ যে সরকার গড়ে ফেলেন আর কত যে সরকার ফেলে দেন, তা হিসাব নেই। একটা ইস্যু পেলেই হল। চায়ের আড্ডায় তুফান ওঠে। আর এখন যখন ভোট সামনে, রাজনীতিরই ঝড় উঠবে চায়ের আড্ডায়। এক কাপ চা নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চলতে পারে তর্ক বিতর্ক। চায়ের দোকান যে বাঙালির রাজনীতির পাঠশালা। তবে বর্ধমান শহরের চা দোকানের মালিক অমিত দাসের এসব একেবারে নাপসন্দ। চায়ের দোকানের চা খেতে খেতে আর রাজনৈতিক আলোচনা করা যাবে না, পোস্টার দিয়ে আবেদন তাঁর।

বর্ধমান শহরের পার্কাস রোডের চার্চ মোড় এলাকায় চায়ের দোকান অমিতকুমার দাসের। গত কয়েকদিন ধরেই তিনি এই দোকানে পোস্টার দিয়েছেন, ‘দোকানে কোনওরকম রাজনৈতিক আলোচনা করিবেন না।’ কেন এমন পোস্টার?

অমিত দাসের কথায়, “সামনে ভোট। দোকানে বিভিন্ন মানুষ চা খেতে আসেন। আর তাঁদের নানা রকম আলোচনা হয়। তার মধ্যে রাজনৈতিক আলোচনা করতে করতে তর্ক বিতর্কও হয়। এই পোস্টারটা দেখে মানুষ যাতে একটু সচেতন হয়। চায়ের আড্ডায় কোনও বিশৃঙ্খলা যাতে না হয়।”

অমিত জানান, এই পোস্টারের প্রশংসা করছেন অনেকেই। ভালই ফিডব্যাক পাচ্ছেন তিনি। চা খেতে এসেছিলেন এক ব্যক্তি। তিনিও বলছেন, খারাপ নয় ব্যাপারটা। চা খেতে এসে রাজনৈতিক আলোচনা থেকে ঝগড়া লেগে আরেক কাণ্ড বাধবে। তার থেকে এসব বন্ধ রাখাই ভাল।