Haroa: হাড়োয়ায় গোষ্ঠীসংঘর্ষে ধারাল অস্ত্রের কোপ, আশঙ্কাজনক ২, রাতভর অভিযানে গ্রেফতার ১৫
Haroa: এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আক্রান্ত এবং ১৫ জনের গ্রেফতারির পরই এলাকার আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বা এলাকায় যাতে নতুন করে কোন গন্ডগোল ঝামেলা না হয় সেজন্য হাড়োয়ার বিভিন্ন জায়গায় চলছে পুলিশের বিশেষ রুটমার্চ।
হাড়োয়া: হাড়ায়ো তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল, তার জেরে সংঘর্ষ। ঘটনায় ১৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হাড়োয়ার বিভিন্ন এলাকায় চলছে পুলিশের বিশেষ রুট মার্চ পুলিশ এবং র্যাফ বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে চলছে পুলিশের বিশেষ রুট মার্চ। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী সংঘর্ষের জেরে হাড়োয়ার খলিসাদি, কালিনগর সহ বিভিন্ন জায়গায় দফায় দফায় মারপিট, সংঘর্ষ।
এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আক্রান্ত এবং ১৫ জনের গ্রেফতারির পরই এলাকার আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বা এলাকায় যাতে নতুন করে কোন গন্ডগোল ঝামেলা না হয় সেজন্য হাড়োয়ার বিভিন্ন জায়গায় চলছে পুলিশের বিশেষ রুটমার্চ।
কুলটি, সোনাপুকুর শংকরপুর, সহ বিভিন্ন জায়গায় সকাল থেকেই একদিকে যেমন চলছে পুলিশের রুটমার্চ অপরদিকে চলছে পুলিশের টহলদারি। সব মিলিয়ে হাড়োয়া উত্তপ্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মরিয়া প্রশাসন।
সোমবার গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে হাড়োয়া। এলাকায় চলে বোমাবাজি। একে অপরের ওপর ধারাল অস্ত্র নিয়ে হামলা চালানো হয় বলেও অভিযোগ ওঠে। সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। নয়াপাড়া এলাকা ক্ষমতা দখল নিয়েই সংঘর্ষ বলে জানা গিয়েছে। ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাড়োয়া হাসপাতাল, পরবর্তীকালে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়। মূলত মিনাখায় একটি অনুষ্ঠান ছিল। বসিরহাট সংসদীয় এলাকার বিধায়করা উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন সুজিত বসুও। হাড়োয়া ব্লক সভাপতির নাম ঘোষণা করা হয়। সিরাজুল ইসলামকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। কেন আগের সভাপতিকে সরিয়ে দেওয়া হল, তা নিয়েই অশান্তির সূত্রপাত হয়। এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।