Taki Durga Idol Immersion: টাকিতে শুরু প্রতিমা নিরঞ্জন, ঢাকের বোলে ইছামতীতে মিলল দুই বাংলা
Taki: শিয়ালদহ থেকে হাসনাবাদ লোকাল ধরে নামতে হয় টাকি রোড রেলস্টেশনে। ঘণ্টা দু'য়েক সময় লাগবে। এরপর সেখান থেকে ভ্যান অথবা টোটো ধরে ১০ মিনিটে ইছামতীর ঘাট। গাড়িতে গেলে বারাসত চাপাডালি মোড় কিংবা বাসন্তী হাইওয়ে ধরে টাকি।
শিয়ালদহ থেকে হাসনাবাদ লোকাল ধরে নামতে হয় টাকি রোড রেলস্টেশনে। ঘণ্টা দু’য়েক সময় লাগবে। এরপর সেখান থেকে ভ্যান অথবা টোটো ধরে ১০ মিনিটে ইছামতীর ঘাট। গাড়িতে গেলে বারাসত চাপাডালি মোড় কিংবা বাসন্তী হাইওয়ে ধরে টাকি।
বেলা ১২টা থেকে শুরু হয় নিরঞ্জনপর্ব। ৫টা অবধি চলে। এই নিরঞ্জনে অংশ নিতে পুজো উদ্যোক্তাদের পুরসভা ও পুলিশের কাছ থেকে অনুমতিপত্র নিতে হয়। তা দেখিয়েই বোটে ওঠার সুযোগ মেলে। অন্যদিকে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পুলিশ আর কাউন্সিল এই অনুমতি দেয়। যদিও বাংলাদেশের নৌকার সংখ্যা এবার তুলনামূলক অনেকটাই কম বলে জানা গিয়েছে। বরং ভারতের নৌকার সংখ্যা ৫০০ উপরে।
টাকিতে রাজবাড়ি ঘাট, ঘোষবাবুর ঘাট, মুক্তবাবুর ঘাটেই মূলত বিসর্জন হয়। হাজার হাজার মানুষের ভিড় হয় এদিন। কড়া পুলিশি নিরাপত্তার সঙ্গে চলে বিএসএফের টহলদারি। নদীবক্ষে বিএসএফের স্পিড বোট দিয়ে তৈরি হয় অস্থায়ী বর্ডার। মূলত নদীর মাঝ বরাবর এগুলি থাকে। এদিনের জন্য দুই দেশের নদী-সীমান্ত এই স্পিড বোটই নির্দিষ্ট করে দেয়। বহু দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসেন এই বিসর্জন দেখতে। বোটের টিকিট পেতে গেলে আগাম তা কেটে রাখতে হয়। তবে নদীর ধারে দাঁড়িয়ে যে কেউ চাক্ষুষ করতেই পারেন এই নয়নাভিরাম দৃশ্য।