Katwa: পাশে বসা মেয়েটা কাঁদছে, সন্দেহ হতেই রেলের হেল্পলাইনে ফোন করেন যাত্রী, আর তারপরই…
গত শুক্রবার ডাউন তিস্তা-তোর্সা এক্সপ্রেস থেকে উদ্ধার করে তাকে। রেল সূত্রে খবর, নাবালিকার বয়স আধার কার্ড অনুযায়ী ১৪ বছর। পুলিশকে সে বিবাহিত বলে জানিয়েছে। বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের দাসকোরা এলাকায়। স্বামীর সঙ্গে ফোন করা নিয়ে বিবাদের কারণে রাগ করে বাড়ি থেকে ট্রেন ধরে শিয়ালদহের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।

কাটোয়া: ট্রেনের মধ্যে এক নাবালিকা কাঁদছে। তা দেখেই সন্দেহ হয়েছিল পাশে বসা যাত্রীর। আর দেরী করেননি। সঙ্গে-সঙ্গে রেলের হেল্প লাইন নম্বরে ফোন করেন তিনি। আর তারপরই বড় সাফল্য। দুষ্কৃতীর খপ্পর থেকে উদ্ধার হল সেই নাবালিকা। পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া RPF স্টেশন থেকে উদ্ধার করে নাবালিকাকে। শনিবার তাকে বর্ধমান চাইল্ডলাইনের হাতে নাবালিকাকে তুলে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
গত শুক্রবার ডাউন তিস্তা-তোর্সা এক্সপ্রেস থেকে উদ্ধার করে তাকে। রেল সূত্রে খবর, নাবালিকার বয়স আধার কার্ড অনুযায়ী ১৪ বছর। পুলিশকে সে বিবাহিত বলে জানিয়েছে। বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের দাসকোরা এলাকায়। স্বামীর সঙ্গে ফোন করা নিয়ে বিবাদের কারণে রাগ করে বাড়ি থেকে ট্রেন ধরে শিয়ালদহের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
তাঁর দাবি, ট্রেনে এক অপরিচিত যুবকের সঙ্গে আলাপ হলে নাবালিকাকে বিবাহ করার প্ৰস্তাব দেয়। এরপর নানা প্রলোভন দেখায়। নাবালিকা কাঁদছে লক্ষ্য করে এক ট্রেন যাত্রী রেলের হেল্পলাইনে ফোন করেন। তারপরই RPF তাকে উদ্ধার করে। খবর দেওয়া হয়েছে তার পরিবারে। নাবালিকা বলে, “স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে শিয়ালদহ চলে যাচ্ছিলাম। একটা ছেলে আমায় বলছিল, বোনু কোথায় যাবা? আমি বলেছিলাম মন যেদিকে চায়। সেই সময় পাশে বসা যাত্রীই মনে হয় হেল্পলাইনে ফোন করে। আর তারপর ওরা আমায় উদ্ধার করে।”
