Cyclone Remal: আকাশ থমথমে হওয়া শুরু, তোলপাড়ের আশঙ্কায় প্রমাদ গুনছে ট্রলার ব্যবসায়ীরা
Cyclone Remal: ভোটের বাংলায় চোখ রাঙাচ্ছে তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা। দুর্যোগের মুখে বাংলায়। উপকূলে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বইতে পারে। ৯০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঝড় বইতে পারে কলকাতায়। একাধিক জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
হলদিয়া: মে মাসের ঘূর্ণিঝড় আবারও চোখ রাঙাতে শুরু করেছে। তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে তছনছ হতে পারে রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলা। রবিবার মাঝরাতে বাংলা ও বাংলাদেশ উপকূলে ল্যান্ডফল হওয়ার সম্ভাবনা ‘রেমাল’ নামে এই ঘূর্ণি-দানবের। রবিবার মধ্যরাতে ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা। উপকূলবর্তী এলাকায় সতর্কতা আবহাওয়া দফতরের।
ভোটের বাংলায় চোখ রাঙাচ্ছে তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা। দুর্যোগের মুখে বাংলা। উপকূলে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বইতে পারে। ৯০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঝড় বইতে পারে কলকাতায়। একাধিক জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবার বিকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার হলদিয়া, নন্দকুমার এলাকায়। ইয়াস, আমপানের মতো ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতির চেহারা দেখেছ এখানকার মানুষ। ভোটের আবহে আবারও সাইক্লোনের সতর্কতায় সেই আশঙ্কা ফিরছে মনে।
ট্রলার চালক থেকে ব্যবসায়ী সকলের মুখেই অতীতের কথা। তাঁরা বলছেন, ঝড়ের পর বিধ্বস্ত হয় উপকূলের এলাকা। প্রশাসন পুনর্বাসনের কথাও বলে। কিন্তু তা ঠিকমতো মেলে কোথায়? যশোবন্ত সিংহ নামে এক ব্যক্তির কথায়, “নদীবেষ্টিত এলাকায় থাকি।”
ট্রলার চালান । তিনি বলেন, “আতঙ্ক তো আমাদের থাকেই। মাঝ নদীতে ঝড় উঠলে কিনারা ধরে নিতে হয়। এছাড়া আমাদের কোনও পথ নেই। ক্ষয়ক্ষতি প্রচুর হয়েছে। ক্ষতিপূরণ কত আর দেয়? ১ টাকার ক্ষতি হলে চারানা দেয়। ও তো সান্ত্বনা। ভোটের আবহে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস নিয়েও এক অন্য পরিবেশ উপকূলের শহর হলদিয়া রিভার সাইড এলাকায়।