Digha Liquor: মদ বিক্রিতে ‘কাঁপাচ্ছে’ দিঘা-মন্দারমণি, টার্গেটের ৯ গুণ মুনাফা তুলল আবগারি দফতর

Digha Liquor: জেলা আবগারি দফতরের অফিসারদের দাবি, সেই পরিমাণ ১১০০কোটি টাকা ছাপিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

| Edited By: | Updated on: Dec 27, 2022 | 4:23 PM
দু'দিনে মদ বিক্রির পরিমাণ ৯ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা। মরশুমের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মদ বিক্রি হল বড়দিনের মরসুমে।

দু'দিনে মদ বিক্রির পরিমাণ ৯ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা। মরশুমের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মদ বিক্রি হল বড়দিনের মরসুমে।

1 / 5
২৪ ডিসেম্বর চার কোটি এক লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হয়। দু'দিনে মদ বিক্রির পরিমাণ ৯ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা আবগারি দফতরের সুপার যতনচন্দ্র মণ্ডল বলেন, গড়পড়তা তিন দিনের বিক্রির পরিমাণ হয় ৯ কোটি টাকা। সেটা দু'দিনে হয়েছে। এবছর গতবারের চেয়েও ভাল বিক্রি হয়েছে। নভেম্বর মাস থেকে মদ বিক্রির পরিমাণ খানিকটা থিতিয়ে গিয়েছিল। অক্টোবর মাসে পুজোয় হাত খুলে খরচ হয়েছে। তারপর নভেম্বর মাস হিসেব করে কাটাতে হয়। সেজন্য গোটা মাস প্রায় ‘ড্রাই’ যাচ্ছিল। ১৮ ডিসেম্বর বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনালে মেসিদের জয় সেলিব্রেট করতে আচমকা বিক্রি বেড়ে যায়। এক রাতেই ৩ কোটি ২৯ লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হয়। তারপর বিক্রির সূচক ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হয়। ২৫ ডিসেম্বর একেবারে সর্বোচ্চ ৫ কোটি ১২ লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হয়েছে। মরশুমের মধ্যে সর্বাধিক ৫ কোটি ১২ লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হয়েছে। গোটা রাজ্যে অন্য কোথাও বড়দিনে এত টাকা উপার্জন করতে পারেনি আবগারি বিভাগ। টানা ছুটির কারণে সোমবারও দীর্ঘায় ভাল ভিড় ছিল। তাই এদিনও কাউন্টারের সামনে লাইন দেখা গিয়েছে।

২৪ ডিসেম্বর চার কোটি এক লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হয়। দু'দিনে মদ বিক্রির পরিমাণ ৯ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা আবগারি দফতরের সুপার যতনচন্দ্র মণ্ডল বলেন, গড়পড়তা তিন দিনের বিক্রির পরিমাণ হয় ৯ কোটি টাকা। সেটা দু'দিনে হয়েছে। এবছর গতবারের চেয়েও ভাল বিক্রি হয়েছে। নভেম্বর মাস থেকে মদ বিক্রির পরিমাণ খানিকটা থিতিয়ে গিয়েছিল। অক্টোবর মাসে পুজোয় হাত খুলে খরচ হয়েছে। তারপর নভেম্বর মাস হিসেব করে কাটাতে হয়। সেজন্য গোটা মাস প্রায় ‘ড্রাই’ যাচ্ছিল। ১৮ ডিসেম্বর বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনালে মেসিদের জয় সেলিব্রেট করতে আচমকা বিক্রি বেড়ে যায়। এক রাতেই ৩ কোটি ২৯ লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হয়। তারপর বিক্রির সূচক ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হয়। ২৫ ডিসেম্বর একেবারে সর্বোচ্চ ৫ কোটি ১২ লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হয়েছে। মরশুমের মধ্যে সর্বাধিক ৫ কোটি ১২ লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হয়েছে। গোটা রাজ্যে অন্য কোথাও বড়দিনে এত টাকা উপার্জন করতে পারেনি আবগারি বিভাগ। টানা ছুটির কারণে সোমবারও দীর্ঘায় ভাল ভিড় ছিল। তাই এদিনও কাউন্টারের সামনে লাইন দেখা গিয়েছে।

2 / 5
প্রতিদিন তিন থেকে সাড়ে তিন কোটি টাকার  বিক্রি এক প্রকার নিশ্চিত বলে আবগারি দফতরের অফিসাররা মনে করছেন। জেলা আবগারি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এবছর নভেম্বর মাসের শেষ পর্যন্ত পূর্ব মেদিনীপুর জেলাকে ১০৭ কোটি টাকার  মদ বিক্রির টার্গেট দেওয়া হয়েছিল। যদিও ওই সময়সীমার  মধ্যে ৯৩৪ কোটি টাকার মদ বিক্রি হয়েছে।

প্রতিদিন তিন থেকে সাড়ে তিন কোটি টাকার বিক্রি এক প্রকার নিশ্চিত বলে আবগারি দফতরের অফিসাররা মনে করছেন। জেলা আবগারি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এবছর নভেম্বর মাসের শেষ পর্যন্ত পূর্ব মেদিনীপুর জেলাকে ১০৭ কোটি টাকার মদ বিক্রির টার্গেট দেওয়া হয়েছিল। যদিও ওই সময়সীমার মধ্যে ৯৩৪ কোটি টাকার মদ বিক্রি হয়েছে।

3 / 5
আবগারি দফতরের অফিসারদের দাবি, আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে আরও অন্তত আড়াইশো কোটির টাকার মদ বিক্রি হবে। ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এক হাজার কোটি বিক্রির টার্গেট দিয়েছে রাজ্য  সরকার। যদিও জেলা আবগারি দফতরের অফিসারদের দাবি, সেই পরিমাণ ১১০০কোটি টাকা ছাপিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

আবগারি দফতরের অফিসারদের দাবি, আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে আরও অন্তত আড়াইশো কোটির টাকার মদ বিক্রি হবে। ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এক হাজার কোটি বিক্রির টার্গেট দিয়েছে রাজ্য সরকার। যদিও জেলা আবগারি দফতরের অফিসারদের দাবি, সেই পরিমাণ ১১০০কোটি টাকা ছাপিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

4 / 5
টানা তিন বছর পূর্ব মেদিনীপুর জেলা মদ বিক্রিতে রাজ্যে শীর্ষ স্থানাধিকারী। দ্বিতীয় স্থানে আছে পশ্চিম বর্ধমান। প্রথমের থেকে দ্বিতীয় স্থানাধিকারীর তফাৎ একশো কোটির বেশি। দিঘা, মন্দারমনি ছাড়াও হলদিয়া, তমলুক এবং পাঁশকুড়া এলাকায় বিক্রি ধারাবাহিকভাবে ভাল।

টানা তিন বছর পূর্ব মেদিনীপুর জেলা মদ বিক্রিতে রাজ্যে শীর্ষ স্থানাধিকারী। দ্বিতীয় স্থানে আছে পশ্চিম বর্ধমান। প্রথমের থেকে দ্বিতীয় স্থানাধিকারীর তফাৎ একশো কোটির বেশি। দিঘা, মন্দারমনি ছাড়াও হলদিয়া, তমলুক এবং পাঁশকুড়া এলাকায় বিক্রি ধারাবাহিকভাবে ভাল।

5 / 5
Follow Us: