Kultali: দলের মিটিংয়ে দেখা যেত সাদ্দামের সঙ্গী হাতকাটা বোটোকে, কী বলছেন পঞ্চায়েত প্রধান
Saddam from Kultali: জানা গিয়েছে, বোমার আঘাতে হাত উড়ে গিয়েছিল বোটোর। তারপর থেকে নাম হয়েছে হাতকাটা বোটো। তাঁর অতীত অপরাধের ইতিহাসও আছে বলে জানা গিয়েছে। এলাকার লোকজনও বোটো, ছাকাতকে চেনেন।
কুলতলি: নকল গয়না বানিয়ে প্রতারণার ফাঁদ তৈরি করা হয়েছিল কুলতলির বাড়িতে। সেখানে বসেই সব কৌশল সাজানো হত। সাদ্দাম সর্দারের নাম সামনে আসার পর থেকে যে সব তথ্য উঠে আসছে, তা চমকে দেওয়ার মতো। বাড়ির ভিতরে থাকা সুড়ঙ্গের মধ্যে দিয়ে সেই সাদ্দাম পালিয়েছেন কি না, সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরই মধ্যে সামনে আসছে সাদ্দামের দুই সঙ্গীর নাম। হাতকাটা বোটো ও ছাকাত। তাঁদের নাকি তৃণমূলের মিটিং-এও দেখা যেত।
জানা গিয়েছে, বোমার আঘাতে হাত উড়ে গিয়েছিল বোটোর। তারপর থেকে নাম হয়েছে হাতকাটা বোটো। তাঁর অতীত অপরাধের ইতিহাসও আছে বলে জানা গিয়েছে। এলাকার লোকজনও বোটো, ছাকাতকে চেনেন। সাদ্দামের প্রতারণা চক্রের অন্যতম মাথা ছিলেন এই বোটো, ছাকাত, এমনটাই জানা যাচ্ছে এলাকায় কান পাতলে।
জালবেড়িয়ার পঞ্চায়েক প্রধান স্বপন সর্দার জানিয়েছেন, বোটো, ছাকাতকে মাঝে মধ্যে দলের মিটিং-এ দেখা যায়। তবে সাদ্দামকে তিনি চিনতেন না। বোটো বা ছাকাতের এইসব কাজের সঙ্গে যোগের কথাও তাঁর জানা নেই। পঞ্চায়েত প্রধান বলেন, ‘প্রশাসন যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেবে। আমাদের কিছু বলার নেই।’
জানা গিয়েছে, নকল সোনার ব্যবসায় বড়বাজার, হাওড়া, হুগলির মতো জেলাগুলিকে বাজার হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন সাদ্দাম। ভিনরাজ্যের বাসিন্দাদের বেছে বেছে নিশানা করা হত বলেও মনে করা হচ্ছে। তবে এখনও পর্যন্ত সাদ্দামের কোনও হদিশ পায়নি পুলিশ।