বিপদের ঝুঁকি প্রবল, তবু মা হতে সি-সেকশনের সাহায্য নেননি ঐশ্বর্যা!
মেয়ে আরাধ্যা চোখের মণি তাঁরা। এক মুহূর্তের জন্য তাকে কাছছাড়া করতে চান না অ্যাশ। তা নিয়ে অবশ্য সমালোচনাও হয়। অনেকেই বলেন অতিরিক্ত অনুশাসনে মেয়েকে বেঁধে ফেলেছেন রাইসুন্দরী। সম্প্রতি খবর রটেছে ঐশ্বর্যা ও অভিষেকের মধ্যে নাকি সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে।
৩০-এর পর থেকেই সন্তান ধারণের ক্ষমতা কমতে শুরু করে মহিলাদের, বিজ্ঞানের দাবি খানিক তেমনটাই। সঙ্গে আবার পিসিওডিসহ একাধিক শারীরিক সমস্যা থাকলে তো আরও বিপদ। তবে ৩০ পার হয়ে গিয়েছে মানেই যে তিনি আর মা হতে পারবেন না এরকমটা কিন্তু নন। ৪০-এর পরেও সুস্থ স্বাভাবিক সন্তানের জন্ম দিতে দেখা যায় প্রায়সই। খোদ ঐশ্বর্যা রাই বচ্চনও ৩৮ বছরে আরাধ্যার জন্ম দেন। সি-সেকশন নাকি নর্মাল ডেলিভারি হয়েছিল তাঁর? সেই কাহিনী শুনলে ভরসা হবেই।
সাধারণত ৩৫ পার হলেই চিকিৎসকেরা সি-সেকশন ডেলিভারিই করানোর কথা বলে থাকেন। তবে জানেন কি, ২০১১ সালে আরাধ্যার জন্মের পর তার দাদু অমিতাভ বচ্চন জানিয়েছিলেন, ঐশ্বর্যার নরমাল ডেলিভারি হয়েছে। সি-সেকশনের কথা বলা হলেও তিনি নাকি রাজি হননি নিজেই। এমনকি দু ঘণ্টা ধরে প্রসববেদনা সহ্য করার পরেও পেলকিলার খেতে অস্বীকার করেন। স্বাভাবিক পদ্ধতিতে আরাধ্যাকে এই পৃথিবীর আলো দেখান তিনি। কোনও শারীরিক সমস্যার মুখেই পড়তে হয়নি তাঁকে।
মেয়ে আরাধ্যা চোখের মণি তাঁরা। এক মুহূর্তের জন্য তাকে কাছছাড়া করতে চান না অ্যাশ। তা নিয়ে অবশ্য সমালোচনাও হয়। অনেকেই বলেন অতিরিক্ত অনুশাসনে মেয়েকে বেঁধে ফেলেছেন রাইসুন্দরী। সম্প্রতি খবর রটেছে ঐশ্বর্যা ও অভিষেকের মধ্যে নাকি সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে। কিছু দিন আগে অম্বানির বিয়েতেও একসঙ্গে অনুষ্ঠানে প্রবেশ করতে দেখা যায়নি তাঁদের। এও শোনা যাচ্ছে এই মুহূর্তে নাকি মায়ের কাছে থাকছেন ঐশ্বর্যা। সঙ্গে অবশ্য নিয়ে গিয়েছেন তাঁর একমাত্র মেয়ে আরাধ্যাকে।