তৃণা-নীলের রেমাল রাত! মোমবাতির আলোয় প্রেম জমল ইয়াম্মি বিরিয়ানিতে, আরও গভীর হল ভালবাসা

Neel-Trina-Remal Night: ঝড়ের রাত। রেমালের দামালপনা শীতল করল নীল-তৃণার ঘরটাকেও। নিভৃতে মোমবাতিগুলো জ্বলে উঠল সেই ঘরে। এ যেন 'কুছ না কাহো, কুছ ভি না কহো মুহূর্ত'। রেমালের মধ্যেই বিরিয়ানির আয়োজন করেছিলেন তৃণা। পেটপুজোর বন্দোবস্ত করলেন তৃণা।

তৃণা-নীলের রেমাল রাত! মোমবাতির আলোয় প্রেম জমল ইয়াম্মি বিরিয়ানিতে, আরও গভীর হল ভালবাসা
নীল-তৃণা।
Follow Us:
| Updated on: May 27, 2024 | 2:12 PM

ঝড় জলের রাত। প্রচণ্ড জোরে হাওয়া বাইরে। সঙ্গে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন একটি আবহাওয়া রবিবার সারা বিকেল, সোমবার সারা সকাল গড়িয়ে দুপুর পর্যন্ত চলছে। এমন এক আবহাওয়ায় কারও-কারও মনে প্রেম আসে। প্রেমিক-প্রেমিকারা যুগলে থাকতে চান। নব-দম্পতিরা চান একান্ত সময়। আর পুরনো প্রেম ভাতে বাড়ে এইরকম পরিস্থিতিতেই। ঠিক সেরকমই একটি সিনেম্যাটিক মুহূর্ত তৈরি হল অভিনেত্রী তৃণা সাহা এবং অভিনেতা নীল ভট্টাচার্যের মধ্যেও। শুক্রবার রাত থেকেই রেমাল তাণ্ডবের ভয়াবহতা সম্পর্কে আগাম সতর্ক করছিল হাওয়া দপ্তর। রবিবার বিকেল থেকেই রেমালের দামালপনা শুরু হল। বাড়ি থেকে বেরলেন না বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এই দুই হট দম্পতি। রবিবার কেমন কাটল তাঁদের, রোম্যান্টিক মুহূর্তের সবটা তৃণা জানালেন TV9 বাংলাকে।

শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গেই স্বামী নীলের ঘর করেন তৃনা সাহা। রবিবার রাতটায় তাঁদের আরও কাছাকাছি করে দিল রেমাল। এদিন বাড়তি পাওনা ছিল আমেদাবাদে আয়োজিত আইপিএলের ফাইনাল ম্যাচ– কেকেআর বনাম সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। শাহরুখ খানের দল কেকেআরের ভক্ত নীল এবং তৃণার আহমেদাবাদে গিয়েই খেলা দেখার ইচ্ছা ছিল। রেমালের সতর্কতার কারণে সব প্ল্যান ভেস্তে গেল তাঁদের। অতএব বাড়িতেই আয়োজন করা হল। শ্বশুর-শাশুড়িকে নিয়ে নীল এবং তৃণা বসে পড়লেন বিরাট বড় টিভিটার সামনে। টি-টোয়েন্টি ধাঁচের আইপিএলের খেলা কতক্ষণ আর চলে। কেকেআর জেতার পরই একান্ত হলেন নীল-তৃণা।

ঝড়ের রাত। রেমালের দামালপনা শীতল করল নীল-তৃণার ঘরটাকেও। নিভৃতে মোমবাতিগুলো জ্বলে উঠল সেই ঘরে। এ যেন ‘কুছ না কাহো, কুছ ভি না কহো মুহূর্ত’। রেমালের মধ্যেই বিরিয়ানির আয়োজন করেছিলেন তৃণা। পেটপুজোর বন্দোবস্ত করলেন তৃণা। ছিল বিরিয়ানির ব্যবস্থা। সঙ্গে ক্যান্ডেল লাইটও! রেমালের মধ্যেই একান্ত মুহূর্তের উদযাপন করলেন এই তারকা দম্পতি। TV9 বাংলাকে তৃণা বললেন, “নানা কাজে ব্যস্ত থাকার কারণে আমাদের তো একান্ত সময় কাটানোর সময় থাকে না। এই ঝড়ে কোথাও বেরোনোরও ছিল না। তাই যা আয়োজন করা হয়েছিল, সবটা বাড়িতেই করলাম। পেট ভরে বিরিয়ানি খেয়েছি জানেন। নীলের সঙ্গে অনেকটা ভাল সময় কাটালাম।”