প্রচারে রচনা মেকআপ করছেন কালো হওয়ার ভয়ে, না হলেই ত্বক পুড়ে তামা!
Rachana Banerjee: TV9 বাংলাকে অভিনেত্রী, তথা তারকা প্রার্থী জানিয়েছেন, তিন দশক ধরে রোদে পুড়েই অনেক আউটডোর শুটিং করেছি। এ সবের অভ্যাস আছে আমার। আর রচনার ত্বক? রোদে পুড়ে তো তামাটে হয়ে যাওয়ার কথা রং। সেটা থেকে নিজেকে কীভাবে বাঁচাচ্ছেন অভিনেত্রী?সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তাঁর সিক্রেট...
রোদে-গরমে তেতেপুড়ে ভোটের প্রচার করছেন বাঙালি অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারই প্রথম ভোটের ময়দানে দেখা মিলল রচনার। তৃণমূল রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হয়ে হুগলি থেকে লোকসভা নির্বাচনে লড়ছেন তাঁরই এতদিনের বন্ধু এবং সহ-অভিনেত্রী বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের বিপক্ষে। দুই তারকা প্রার্থীতে জমেছে দারুণ। এ বলছে আমাকে দ্যাখ, ও বলছে আমায়। তার মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে রচনার কিছু মন্তব্য। গরুর দুধে তৈরি দই থেকে শুরু করে হুগলির ধোঁয়া–‘সরল’ মনে নানা কথা বলেছেন রচনা। এতদিন স্টুডিয়োর নিরাপত্তার ঘেরাটোপে ক্যামেরার সামনে স্ক্রিপ্টেড বুলি আওড়েছেন। এখন সবটাই জনসমক্ষে। কিছু ট্রোলিং কিছু রোস্টিং, সবই হচ্ছে রচনাকে ঘিরে। রোদে-জলে-গলদঘর্ম রচনা কিন্তু সাহসের সঙ্গে সবের মোকাবিলা করছেন। TV9 বাংলাকে অভিনেত্রী, তথা তারকা প্রার্থী জানিয়েছেন, তিন দশক ধরে রোদে পুড়েই অনেক আউটডোর শুটিং করেছি। এ সবের অভ্যাস আছে আমার। আর রচনার ত্বক? রোদে পুড়ে তো তামাটে হয়ে যাওয়ার কথা রং। সেটা থেকে নিজেকে কীভাবে বাঁচাচ্ছেন অভিনেত্রী?সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তাঁর সিক্রেট…
দুর্দান্ত ফিগারের অধিকারী রচনা। শাড়ি কিংবা ওয়েস্টার্ন–যাই পরুন না কেন, ১৬ বছরের সুন্দরীর মতোই ফুরফুরে দেখতে লাগে তাঁকে। এই রচনা অভিনয় করেছেন অমিতাভ বচ্চনের নায়িকা হয়েও। আবার অমিতাভের হাঁটুর বয়সি দেবের সঙ্গেও অভিনয় করেছেন হিরোইন হয়েই। দূরন্ত গ্রাফ! ফলে এই চেহারা যদি নষ্ট হয়, বিশেষ করে ফুটফুটে মুখটা, তা হলে তো চিন্তার ভাঁজ পড়বে রচনার মতো বিন্দাস মহিলার কপালেও। এতদিন সেই ভাঁজকে ডগ করে বেরিয়ে গিয়েছেন রচনা। এবারও তাই করছেন। জানিয়েছেন টোটকা। যে সব মহিলারা রোদে-রোদে ঘুরে বেড়ান পেশার কারণে, রচনার টিপস তাঁরাও মানতে পারেন অনায়াসেই।
রচনা বলেছেন, “এই রোদে তো ত্বক পুড়ে তামা হয়ে যাওয়ার কথা। সেটা যাতে না হয়, আমি মেকআপ ব্যবহার করছি। অনেকেই হয়তো জানে না, মেকআপ রোদ থেকে বাঁচায় ত্বককে। তাই সানস্ক্রিন আর হালকা মেকআপই আমার ত্বক বাঁচানোর টোটকা।”