ব্রিটিশ বিজ্ঞাপন সংস্থা ডি জে কিমারে মাত্র ৮০ টাকা বেতনে চাকরি-জীবন শুরু করেছিলেন সত্যজিৎ রায়।
ডিসিকার ‘বাইসাইকেল থিভস’ ছিল তাঁর ছবি তৈরির অনুপ্রেরণা।
জওহরলাল নেহেরুর ‘ডিসকভারি অফ ইন্ডিয়া’ বইটির প্রচ্ছদ এঁকেছিলেন সত্যজিৎ রায়।
‘পথের পাঁচালী’ তৈরি করতে গিয়ে তিনি নিজের জীবনবিমা বিক্রি করে দিয়েছিলেন। বন্ধক রেখেছিলেন স্ত্রী-র গয়নাও।
তাঁর হাত ধরেই ভারতের দ্বিতীয় সিনেক্লাব কলকাতায় তৈরি হয় ‘ক্যালকাটা ফিল্ম সোসাইটি’। সঙ্গে ছিলেন অপর্না সেনের বাবা চিদানন্দ দাশগুপ্ত।
সুচিত্রা সেনকে নিয়ে তিনি তৈরি করতে চেয়েছিলেন বঙ্কিমচন্দ্রের ‘দেবী চৌধুরাণী’। কিন্তু সুচিত্রা সেন রাজি না হওয়ায় সেই ছবি তিনি আর করেননি।
সত্যজিৎ রায় ৩২ টি জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন। এত বেশি সংখ্যক জাতীয় পুরস্কার দেশের আর কোনও পরিচালক পাননি।
১৯৭৫ সালে ভারত সরকার তাঁর তথ্যচিত্র ‘সিকিম’-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। সেই নিষেধাজ্ঞা ২০১০ সালে তুলে নেওয়া হয়।