Health is wealth: নতুন বছরে ফিটনেস ও সুস্থ থাকার ট্রেন্ডস কী কী, তার আগাম ধারণা নিন এখানে
করোনার আতঙ্ক এবছরও পিছু ছাড়েনি। তাই নিত্যনতুন ভেরিয়্যান্টের জেরে স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে পড়েছেন অধিকাংশ। ২০২২ সালে সেই সংখ্যার পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেছেন চিকিত্সক বিজ্ঞানীরা।
নতুন কিছু করার তাগিদে নতুন বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটেছে । স্বাস্থ্যের দিক থেকেও ছোট ছোট পদক্ষেপ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অনেকেই। করোনার আতঙ্ক এবছরও পিছু ছাড়েনি। তাই নিত্যনতুন ভেরিয়্যান্টের জেরে স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে পড়েছেন অধিকাংশ। ২০২২ সালে সেই সংখ্যার পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেছেন চিকিত্সক বিজ্ঞানীরা।
নতুন বছরে শরীরকে আরও ফিট রাখতে ও সুস্থ রাখতে কয়েকটি জরুরি টিপস দেওয়া রইল,…
সুস্থ মন ও সুস্থ শরীর
গত ২ বছর ধরে বিশ্বজুড়ে মানুষের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে এক কঠিন পরিস্থিতি। পরিবার ও আপনজনকে হারিয়ে মানুষের মন এখন বিধ্বস্ত। মানসিক স্বাস্থ্যের উপর এর প্রভাব দারুণভাবে প্রভাব ফেলেছে। সুস্থ মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির দিকে বিশেষ খেয়াল রাখা দরকার। ২০২২ সালে সুস্থ মন ও শরীর সম্পর্কিয় যাবতীয় অর্থ মানুষের বোধগম্য হবে।
সুস্থ যৌনজীবন
যোন স্বাস্থ্যের বিষয়টি শারীরিক সুস্থতার মধ্যে অন্তর্গত। সামাজিক কতকগুলি নিষিদ্ধ ট্যাবু থেকে বেড়িয়ে জটিলতা সম্পর্কে আলোচনা করা প্রয়োজন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের কাছে যৌন সম্পর্কিত আলোচনা ও তথ্য প্রদান করা প্রয়োজন। ক্ষতিকারক, সংরক্ষিত, অপ্রচলিত জীবনধারা পরিবর্তন করা নিয়ে তরুণ ও চিকিত্সকের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলতে পারেন।
সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন
ক্রমবর্ধমান স্বাস্থ্য উদ্বেগের সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষেরা অবশেষে শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকার গুরুত্ব বুঝতে শুরু করেছে। লকডাউনের কারণে ওজন বৃদ্ধি এবং মানুষের জীবনধারায় ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। নিউ নর্ম্যাল লাইফে তাই শারীরিক অনুশীলন, ফিটনেস থাকার যোগা-ব্যায়াম অন্তর্গত।
স্থায়ীত্ব ও স্বাস্থ্য একসঙ্গে বজায় রেখে চলুন
অতিমারি, জলবায়ুর পরিবর্তন- সবকিছুই সমান তালে হয়ে চলেছে। তাই আবহাওয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শরীরকে সুস্থ রাখা বর্তমান পরিস্থিতিতে একটা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে হিসেব বলছে, অতিমারির কথা এত বেশি ভাবা হয়েছে যে আবহাওয়ার উপর নজর সরে গিয়েছে অনেকটাই। ২০২১ সালে ইকো-ফ্রেন্ডলি জীবনধারার শতাংশ বৃদ্ধি পেলেও নতুন বছরের সেই শতাংশ আরও বৃদ্ধি পাবে।
কর্ম-জীবনের ভারসাম্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
পেশাগত এবং ব্যক্তিগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার লড়াই কর্মজীবী ব্যক্তিদের মধ্যে সবসময়ই চলে। অফিস থেকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কাজের সেটআপে স্থানান্তর করার ফলে বাড়িতে কাজ করার চাপ মারাত্মক পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। তাতে কর্মজীবনের ভারসাম্য আরও খারাপ হয়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য স্বাস্থ্যকর কর্মজীবনের ভারসাম্যের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি দরকার।
আরও পড়ুন: Constipation relief: পেট ফোলা, কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে রোজ সকালে খান এই ‘ম্যাজিক’ জুস!