Diabetes: সুগারের রোগীদের পাকা আম চলে না, গরমের কোন ফল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে?

Summer Fruits: ডায়াবেটিস ধরা পড়লেই খাওয়া-দাওয়ায় রাশ টানতে হয়। মিষ্টির পাশাপাশি একাধিক খাবার এড়িয়ে চলতে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা তাজা শাকসবজি, ফল এসব খাওয়ার পরামর্শ দেন। সুগার থাকলে আবার সব ধরনের ফলও খাওয়া যায় না।

Diabetes: সুগারের রোগীদের পাকা আম চলে না, গরমের কোন ফল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে?
Follow Us:
| Updated on: Apr 21, 2024 | 12:21 PM

ডায়াবেটিস ধরা পড়লেই খাওয়া-দাওয়ায় রাশ টানতে হয়। মিষ্টির পাশাপাশি একাধিক খাবার এড়িয়ে চলতে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা তাজা শাকসবজি, ফল এসব খাওয়ার পরামর্শ দেন। সুগার থাকলে আবার সব ধরনের ফলও খাওয়া যায় না। যেমন এই গ্রীষ্মকালে পাকা আম থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। যে সব ফলে শর্করার পরিমাণ বেশ, সেগুলো ডায়াবেটিসের রোগীদের না খাওয়াই ভাল। এই গরমে কী-কী ফল খেতে পারবেন, দেখে নিন।

আপেল: আপেলের মধ্যে ভরপুর মাত্রায় ফাইবার রয়েছে। ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি ওজনকেও বশে রাখে এই ফল। তাছাড়া হজমজনিত সমস্যাও দূর করে আপেল।

তরমুজ: এই গরমে তরমুজের বিকল্প হয় না। ৯০ শতাংশ জলে ভরপুর তরমুজ এই গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া তরমুজে শর্করার পরিমাণও কম। শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে তরমুজ।

এই খবরটিও পড়ুন

শসা: তরমুজের মতো শসাতেও জলের পরিমাণ বেশি। শসা খেলে সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। বরং, এই গরমে শসা খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকবে। এতে রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

পাকা পেঁপে: পাকা পেঁপের মধ্যে চিনির পরিমাণ খুব কম। পাকা পেঁপে স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। হজমজনিত সমস্যা দূর করতে সহায়ক পাকা পেঁপে। মেটাবলিজম রেট বাড়িয়ে ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে পাকা পেঁপে। ডায়াবেটিসের রোগীরা ওবেসিটির হাত থেকে সুরক্ষিত থাকতে পাকা পেঁপে খেতে পারেন।

কলা: ফাইবারের পাশাপাশি ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ ও পটাশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে কলার মধ্যে। সুগারের রোগীরা নিশ্চিন্তে কলা খেতে পারেন। এতে রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

লেবুজাতীয় ফল: এই মরশুমে কমলালেবু পাওয়া যাবে না। তবে, ডায়াবেটিসের রোগীরা পাতিলেবুর রস, মুসাম্বি লেবু ইত্যাদি খেতে পারেন। লেবুর রসে ভিটামিন সি রয়েছে, যা দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং ইমিউনিটি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।