Excess Meat Intake: রোজ মাংস ছাড়া মুখে ভাত রচে না? অজান্তেই ডেকে আনছেন ক্যানসার

Chicken Intake: আমাদের চারিদিকে প্রচুর ক্ষতিকারক ভাইরাস ঘুরে বেরায়। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হলেই তা শরীরে থাবা বসায়। সমীক্ষা বলছে, যে সব ব্যক্তিরা রোজ মাংস খান তাঁরা শাকসবজি খুব একটা খান না।

Excess Meat Intake: রোজ মাংস ছাড়া মুখে ভাত রচে না? অজান্তেই ডেকে আনছেন ক্যানসার
অতিরিক্ত মাংস খাওয়ার ফল
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jul 05, 2023 | 11:56 AM

মাংসের (Meat) প্রতি বাঙালির আলাদাই টান। রবিবার দুপুকে কষা মাংস না খেলে জীবনটাই অসম্পূর্ণ থেকে যায় অনেকের কাছে। এতো গেল একদিন, সপ্তাহর মাঝেও বেশিরভাগ দিনই মনটা মাংসের দিকে টানে অনেকের। মন ও জ্বিভের শান্তির জন্য় তাই চিকেন, মটন খেয়ে বলেন তাঁরা।

মাংসে উপস্থিত প্রোটিন, ভিটামিন শরীরের প্রয়োজন তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। তবে কোনও কিছুই অতিরিক্ত ভাল নয়। এক্ষেত্রেও অন্যথা নয়। অতিরিক্ত মাংস খেলেই বারোটা বাজবে শরীরের, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

নিয়মিত মাংস খেলে একাধিক শারীরিক সমস্যা শিকার হতে পারেন আপনিও। কী সমস্যা? তাই ভাবছেন তো? দেখে নিন কী ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে…

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা: অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন। যাঁদের এই সমস্যা রয়েছে তাঁরাই একমাত্র জানেন এটি কতটা কষ্টদায়ক। যানেন কি অতিরিক্ত মাংস খেলে বাড়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা? কারণ মাংসে ফাইবারের পরিমাণ খুবই কম, ফলে বেশি খেলেই এই সমস্যা হতে বাধ্য।

হার্টের সমস্যা: অতিরিক্ত মাংস খেলে বাড়ে হার্টের সমস্যাও। কারণ মাংসে ফ্যাটের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। তাই বেশি খেলেই শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যার সরাসরি প্রভাব পড়ে হার্টের উপর। তাই রেড মিট খেতে মানা করেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্যানসারের ঝুঁকি: বেশ কিছু গবেষণায় দাবি করা হয়েছে অতিরিক্ত মাংস খেলে বাড়ে ক্যানসারের ঝুঁকি। এছাড়াও প্রসেসড মিট খেলে এই আশঙ্কা আরও কয়েক গুণ বাড়ে।

ভাইরাসের প্রকোপ: আমাদের চারিদিকে প্রচুর ক্ষতিকারক ভাইরাস ঘুরে বেরায়। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হলেই তা শরীরে থাবা বসায়। সমীক্ষা বলছে, যে সব ব্যক্তিরা রোজ মাংস খান তাঁরা শাকসবজি খুব একটা খান না। ফলে ভিটামিন সি-এর অভাবে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে না। ফলে ঘন-ঘন ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হন তাঁরা।

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।