Food Tips: খাওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যেই ঘুমের অভ্যাস? সাবধান! ঘনিয়ে আসছে বিপদ

Sleeping After Eating: রাতে খাওয়ার পরই বিছানায় গা এলিয়ে দিলে জাঁকিয়ে বসে একাধিক সমস্যা। খাওয়ার পর অন্তত ৩০ মিনিট হলেও হাঁটা চলা করুন

| Edited By: | Updated on: Sep 27, 2022 | 7:43 AM
জীবনে এত ব্যস্ততা বেড়েছে যে নাওয়া-খাওয়ার সময় নেই। সঙ্গে মানসিক চাপ আর কাজের চাপ দুই-ই আছে। জীবনযাপনও এখন আগের চাইতে পরিবর্তিত। রাতে দেরি করে ঘুমোতে যাওয়া সকাল গড়িয়ে প্রায় দুপুরে ঘুম থেকে ওঠা এখন রীতি। এবার অনেকে রাতে টানা ৪ ঘণ্টাও ঘুমোন না। রাতে অফিস থেকে ফিরতে দেরি হলে অধিকাংশই খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমোতে যান। রাত ১১ টায় বাড়ি ফিরে পরদিন সকাল ৯ টার মধ্যে যদি তৈরি হয়ে বেরিয়ে যেতে হয় তাহলে এছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না। তবে এই অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভাল নয়। বরং দ্রুত অবনতির সুযোগ থেকে যায়।

জীবনে এত ব্যস্ততা বেড়েছে যে নাওয়া-খাওয়ার সময় নেই। সঙ্গে মানসিক চাপ আর কাজের চাপ দুই-ই আছে। জীবনযাপনও এখন আগের চাইতে পরিবর্তিত। রাতে দেরি করে ঘুমোতে যাওয়া সকাল গড়িয়ে প্রায় দুপুরে ঘুম থেকে ওঠা এখন রীতি। এবার অনেকে রাতে টানা ৪ ঘণ্টাও ঘুমোন না। রাতে অফিস থেকে ফিরতে দেরি হলে অধিকাংশই খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমোতে যান। রাত ১১ টায় বাড়ি ফিরে পরদিন সকাল ৯ টার মধ্যে যদি তৈরি হয়ে বেরিয়ে যেতে হয় তাহলে এছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না। তবে এই অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভাল নয়। বরং দ্রুত অবনতির সুযোগ থেকে যায়।

1 / 5
খাওয়ার পর ঘুমোতে গেলেই যে হজমের সমস্যা হবে একথা আজ নয়, বছরের পর পছর ধরে বলে আসছেন চিকিৎসকেরা। খাওয়ার পর ঘুমিয়ে পড়লেই একাদিক রোগ বাসা বাঁধে শরীরে। আর তাই জানুন খাওয়ার ঠিক কতক্ষণ পর ঘুমোলে সুস্থ থাকবেন।

খাওয়ার পর ঘুমোতে গেলেই যে হজমের সমস্যা হবে একথা আজ নয়, বছরের পর পছর ধরে বলে আসছেন চিকিৎসকেরা। খাওয়ার পর ঘুমিয়ে পড়লেই একাদিক রোগ বাসা বাঁধে শরীরে। আর তাই জানুন খাওয়ার ঠিক কতক্ষণ পর ঘুমোলে সুস্থ থাকবেন।

2 / 5
খাবার ঠিক মতো হজম না হলেই গ্যাস, অম্বল, কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা থেকে যায়। ফলে বেকজ্বালা, পেট ফেঁপে যাওয়া এসবও লেগেই থাকে। খাওয়া ও ঘুমের মধ্যে অন্তত ৩ থেকে ৪ ঘণ্টার ব্যবধান থাকতে হবে। অতএব, আপনার শেষ খাবার অর্থাৎ রাতের খাবার ঘুমানোর রুটিনের তিন থেকে চার ঘণ্টা আগে খেয়ে নেওয়াটাই কাজের কাজ।

খাবার ঠিক মতো হজম না হলেই গ্যাস, অম্বল, কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা থেকে যায়। ফলে বেকজ্বালা, পেট ফেঁপে যাওয়া এসবও লেগেই থাকে। খাওয়া ও ঘুমের মধ্যে অন্তত ৩ থেকে ৪ ঘণ্টার ব্যবধান থাকতে হবে। অতএব, আপনার শেষ খাবার অর্থাৎ রাতের খাবার ঘুমানোর রুটিনের তিন থেকে চার ঘণ্টা আগে খেয়ে নেওয়াটাই কাজের কাজ।

3 / 5
অনেকে ভাবেন রাতে তাড়াতাড়ি খাবার খেয়ে নিলে পরের দিকে খিদে পেতে পারে। এরকম যদিও হয় না, আমাদেরই মনের ভুল। অন্য কোনও শারীরিক সমস্যা না থাকলে ঘুমোতে যাওয়ার ৩০ মিনিট আগে এক কাপ গরম দুধ খেতে পারেন। খুব প্রয়োজন হলে একটা ওটসের কুকিজ খেতে পারেন।

অনেকে ভাবেন রাতে তাড়াতাড়ি খাবার খেয়ে নিলে পরের দিকে খিদে পেতে পারে। এরকম যদিও হয় না, আমাদেরই মনের ভুল। অন্য কোনও শারীরিক সমস্যা না থাকলে ঘুমোতে যাওয়ার ৩০ মিনিট আগে এক কাপ গরম দুধ খেতে পারেন। খুব প্রয়োজন হলে একটা ওটসের কুকিজ খেতে পারেন।

4 / 5
তবে রাতে যাই-ই খান না কেন তা যেন সহজপাচ্য হয়। অতিরিক্ত মশলাদার কোনও খাবার খাবেন না। খাবারের মধ্যে যাতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে সেইদিকে নজর রাখুন। ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেটও মেপে খান। হজমের সমস্যা থাকলে রাতে দুধ, দই, টক এসব খাবেন না। শেষপাতে মিষ্টিও খুব খারাপ অভ্যাস। আর তাই এই অভ্যাসে পরিবর্তন আনুন।

তবে রাতে যাই-ই খান না কেন তা যেন সহজপাচ্য হয়। অতিরিক্ত মশলাদার কোনও খাবার খাবেন না। খাবারের মধ্যে যাতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে সেইদিকে নজর রাখুন। ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেটও মেপে খান। হজমের সমস্যা থাকলে রাতে দুধ, দই, টক এসব খাবেন না। শেষপাতে মিষ্টিও খুব খারাপ অভ্যাস। আর তাই এই অভ্যাসে পরিবর্তন আনুন।

5 / 5
Follow Us: