AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ইমিউনিটি বাড়াতে জিঙ্ক ক্যাপসুল খাচ্ছেন! এই ৫ খাবার খেলেই জিঙ্কের ঘাটতি মিটবে দ্রুত

কোভিডের দ্বিতীয় তরঙ্গ (Covid second wave) আসতেই আতঙ্কে অনেকেই মুঠো মুঠো জিঙ্ক ট্যাবলেট খেতে শুরু করেছেন। উদ্দেশ্য একটাই— ইমিউনিটি (Immunity) বাড়ানো।

ইমিউনিটি বাড়াতে জিঙ্ক ক্যাপসুল খাচ্ছেন! এই ৫ খাবার খেলেই জিঙ্কের ঘাটতি মিটবে দ্রুত
ছবি সৌজন্যে গুগল ইমেজেস
| Updated on: May 29, 2021 | 9:43 PM
Share

জিঙ্ক (Zn) সত্যিসতিই মানব শরীরের জন্য উপকারী একটি খনিজ। নতুন কোষ তৈরিতে, ক্ষত মেরামতে, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজে লাগে খনিজটি। জিঙ্কের ঘাটতি’র ফলাফল মানব শরীর জিঙ্ক উৎপাদন করতে পারে না। এমনকী দেহের মধ্যে সঞ্চয় করে রাখতেও পারে না। মূলত প্রতিদিনের খাদ্য এবং পরিপূরক নানা খাদ্য উপাদান থেকে আমাদের দৈনিক জিঙ্কের চাহিদা

ফলে শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি(Zinc deficiency) দেখা দিলে তা দ্রুত নির্ণয় করা প্রয়োজন। দরকার যত শীঘ্র সম্ভব সেই ঘাটতি পূরণ করারও। না হলে জিঙ্কের অভাবে শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। সাধারণত মাথার চুলের স্বাস্থ্যহানি ঘটলে বোঝা যায় শরীরে জিঙ্কের অভাব ঘটছে। এছাড়া রক্ত পরীক্ষা বা ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে শরীরের জিঙ্কের ঘাটতি ধরা যায়। শরীরে জিঙ্কের ঘাটতির সাধারণ প্রভাবগুলি হল- ডায়ারিয়া, ক্ষুধামান্দ্য, দ্রুত ওজন কমা, ক্ষত সারতে দেরি হওয়া, ক্লান্তি।

বীজ জাতীয় খাদ্য: বিনস, মুসুর ডাল, ছোলা ইত্যাদি খাদ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত মাত্রায় জিঙ্ক এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। তবে এই ধরনের খাদ্যে রয়েছে থ্যালেট নামে উপাদান। তাই খাওয়ার আগে অনেকক্ষণ জলে ভিজিয়ে বা জলে সেদ্ধ করে অথবা অঙ্কুর বের করে খাওয়া উচিত।

দুগ্ধজাত খাদ্য: দুধ, চিজের মতো দুগ্ধজাত খাদ্য জিঙ্কের খুব ভাল উৎস। শুধু তাই নয়, দুগ্ধজাত খাদ্যে অন্যান্য পুষ্টি উপাদানও থাকে ভরপুর মাত্রায়। উদাহরণ হিসেবে প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি-এর মতো উপাদানের কথা বলা যায়।

আরও পড়ুন: চুমু খাওয়ার সময় চোখ বন্ধ হয়ে যায় কেন? উত্তরের খোঁজে দুই বিজ্ঞানী

বাদাম জাতীয় খাদ্য: চিনেবাদাম, আখরোট, আমন্ড-এর মতো বাদামজাতীয় খাদ্য স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। খাদ্যগুলি সহজেই রোজকার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যায়। মানব শরীরেও জরুরি পুষ্টি উপাদান যথা ফ্যাট, জিঙ্ক, প্রোটিন ও ফাইবারের জোগান দেয় এই খাদ্যগুলি।

ডিম: ইতিমধ্যেই জনসমাজে সুপারফুড হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে ডিম। কারণ ডিমে আছে প্রোটিন, জিঙ্ক, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। তবে ডিম খেতে হবে সেদ্ধ করে।

কালো চকোলেট: ডার্ক চকোলেটে থাকে যথেষ্ট মাত্রায় জিঙ্ক। তাই বলে পেট ভরে চকোলেট খেলে বিপদ আছে। চকোলেটে থাকা চিনি শরীরে ফ্যাটের মাত্রা বাড়িয়ে দেবে। তাই চকোলেট চাখতে হবে সামান্য মাত্রায়। সঙ্গে খেতে হবে অন্যান্য খাদ্য