Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

AC Helmet: ট্রাফিক পুলিশের মাথায় এবার ‘এসি হেলমেট’, চাঁদি ফাটা রোদে ঠান্ডা রাখবে মাথা

আহমেদাবাদ শহরের ৬ জন ট্রাফিক কনস্টেবলের হাতে পরীক্ষামূলক ভাবে এই এসি হেলমেট তুলে দেওয়া হয়েছে। এ গুলি ট্রাফিক পুলিশের ব্যবহৃত হেলমেটের থেকে ৫০০ গ্রাম বেশি। ব্যাটারির মাধ্যমে চলে এই এসি হেলমেট।

AC Helmet: ট্রাফিক পুলিশের মাথায় এবার 'এসি হেলমেট', চাঁদি ফাটা রোদে ঠান্ডা রাখবে মাথা
ট্রাফিক পুলিশের মাথায় এসি হেলমেট। Image Credit source: Indian Express
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Aug 20, 2023 | 12:30 PM

আহমেদাবাদ: রোদে তেতে, বৃষ্টিতে ভিজে ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ট্রাফিক পুলিশদের। ব্যস্ত রাস্তার কোলাহল, ধুলোবালির মধ্যেই দিনের বড় সময় কাটে তাঁদের। ট্রাফিক পুলিশের কষ্ট কমাতে নতুন উদ্যোগ নিল গুজরাটের আহমেদাবাদ সিটি ট্রাফিক পুলিশ বিভাগ। ট্রাফিক পুলিশকর্মীদের জন্য পরীক্ষামূলক ভাবে এসি হেলমেট ব্যবহার শুরু করল তারা। এই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হেলমেট যেমন মাথা রাখবে ঠান্ডা, তেমনই ধুলোবালি, ক্ষতিকর গ্যাস থেকেও রক্ষা করবে ট্রাফিকদের।

আহমেদাবাদ শহরের ৬ জন ট্রাফিক কনস্টেবলের হাতে পরীক্ষামূলক ভাবে এই এসি হেলমেট তুলে দেওয়া হয়েছে। এ গুলি ট্রাফিক পুলিশের ব্যবহৃত হেলমেটের থেকে ৫০০ গ্রাম বেশি। ব্যাটারির মাধ্যমে চলে এই এসি হেলমেট। এক বার চার্জ দিলে ৮ ঘণ্টা তা কাজ করে। তার ফের চার্জ দেওয়ার প্রয়োজন হয়। হেমলেট প্লাস্টিকের তৈরি হওয়ায় তা মাথা বাঁচানোর কাজও করে।

নয়ডার সংস্থা করম সেফটি প্রাইভেট লিমিটেড এই নতুন ধরনের হেলমেট তৈরি করেছে। তারা জানিয়েছে, এসি হেলমেট পরিবেশ থেকে বাতাস নেয় এবং সেই বাতাসকে শুদ্ধ করে হেলেমেটের ভিতর সরবরাহ করে। এর জন্য হেলমেটে একটি মোটরও থাকে। ১০ অগস্ট থেকে এই হেলমেটের ব্যবহার শুরু করেছেন আহমেদাবাদের ট্রাফিক কনস্টেবলরা।

আহমেদাবাদের ব্যস্ত এলাকা পিরানা ক্রসিংয়ে ট্রাফিকের ডিউটি করেন ২৭ বছরের দিব্যারাজসিং রানা। ১০ অগস্ট থেকেই এসি হেমলেট ব্যবহার করছেন তিনি। এই হেলমেট বিষয়ে তিনি বলেছেন, “এসি হেলমেট দারুণ। এই এলাকায় এত ধুলো ও ধোঁয়া দীর্ঘক্ষণ দাঁড়াতে খুব অসুবিধা হত। এসি হেলমেট ওই শিল্ডেরও কাজ করছে। ফ্যান থাকায় ঘামও হচ্ছে না। অনেকক্ষণ কাজ করেও এনার্জেটিক থাকছি।”