Indian Army: বাজপাখির মতো নিশানা, সিংহের মতো গর্জন! অগ্নিবান থেকে প্রলয়, প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারতীয় সেনার ক্ষমতা দেখে কাঁপল চিন-পাকিস্তান
Indian Army: তবে শুধুই অগ্নিবান নয়, মাঠে নামানো হয়েছিল ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রকেও। শক্তিপ্রদর্শনে নামে পিনাকা মাল্টি-লঞ্চার রকেট সিস্টেমও। একইসঙ্গে বিধ্বংসী সব মেশিনগান, বন্দুক, ট্যাঙ্ক নিয়েও এদিন মাঠে নামে সেনা।
নয়া দিল্লি: দিনভর গোটা দেশে চলল ৭৬তম প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান। কলকাতার রেড রোড থেকে দিল্লির রাজপথ, মহাসমারোহে চলল কুচকাওয়াজ। দিল্লিতে এসেছিলেন ইন্দোনেশিয়ার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট। বিদেশি অতিথিদের সামনেই রাজধানীর রাজপথ কাঁপল ভারতীয় সেনা। আকাশপথে যেমন দেখা গেল বায়ুসেনার দাপট, তেমনই দিল্লির কর্তব্যপথে দাপট দেখাল স্থল সেনা, নৌ সেনা।
কর্তব্যপথের উপর দিয়ে উড়ল ভারতীয় বায়ুসেনার কার্তব্য পরাক্রমশালী সব হেলিকপ্টার। তাঁদের সঙ্গেই উড়ল ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় পতাকা। ঝড় তুলল ‘অগ্নিবান’ থেকে ‘প্রলয়ের’ মতো বিধ্বংসী সব সমরাস্ত্র। প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) নিজের হাতে তৈরি করেছে এই অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র অগ্নিবান। এদিন প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে সকাল থেকেই নিজের দাপট দেখাতে থাকে এই নয়া ক্ষেপণাস্ত্র।
তবে শুধুই অগ্নিবান নয়, মাঠে নামানো হয়েছিল ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রকেও। শক্তি প্রদর্শনে নামে পিনাকা মাল্টি-লঞ্চার রকেট সিস্টেমও। একইসঙ্গে বিধ্বংসী সব মেশিনগান, বন্দুক, ট্যাঙ্ক নিয়েও এদিন মাঠে নামে সেনা। দেশের তাবড় তাবড় নেতা-মন্ত্রীদের সামনেই চলে প্যারেড। এদিনের প্যারেডে ঝড় তোলে প্রলয়ও। নিখুঁত নিশানা, প্রবল শক্তি- ৪০০ কিলোমিটার দূর থেকেও শত্রু নিধনে উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি এই ক্ষেপণাস্ত্রেরও জুড়ি মেলা ভার। এদিনের প্যারেডে আকাশে ঝড় তোলে বায়ুসেনার ৩টি মিগ-২৯। পাশাপাশি উপকূলরক্ষী বাহিনীর ট্যাবলোকেও এদিনের কুচকাওয়াজে দেখা যায়।