AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

আজ কেন্দ্রের সঙ্গে বৈঠক নয়, শাহ-সাক্ষাতের পরই জানালেন কৃষক নেতা

কেন্দ্র সরকার কোনওভাবেই নয়া তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে রাজি নয়। তারা কৃষকদের কিছু প্রস্তাব দিতে চায়। বুধবার সেই প্রস্তাব নিয়ে নিজেদের মধ্যেই আলোচনা করবে কৃষক সংগঠনগুলি।

আজ কেন্দ্রের সঙ্গে বৈঠক নয়, শাহ-সাক্ষাতের পরই জানালেন কৃষক নেতা
সিংঘু সীমানায় অবস্থানরত কৃষক। ছবি এএনআই।
| Updated on: Dec 09, 2020 | 9:45 AM
Share

নয়া দিল্লি: কৃষক-কেন্দ্রের ষষ্ঠ দফার বৈঠক হওয়ার কথা ছিল বুধবারই। তা বাতিল করা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর (Amit Shah) সঙ্গে কৃষক সংগঠনের বৈঠকের পর এমনটাই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জানালেন অল ইন্ডিয়া কিষাণ সভার সাধারণ সম্পাদক হান্নান মোল্লা। হান্নান সাহেব জানান, কেন্দ্র সরকার কোনওভাবেই নয়া তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে রাজি নয়। তারা কৃষকদের কিছু প্রস্তাব দিতে চায়। বুধবার সেই প্রস্তাব নিয়ে নিজেদের মধ্যেই আলোচনা করবে কৃষক সংগঠনগুলি।

আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশার চাদরে বাংলা, দেরীতে চলছে একাধিক লোকাল ও দূরপাল্লার ট্রেন

১৪ দিনে পড়ল কৃষি আইন (Farm Laws) বিরোধী কৃষক আন্দোলন (Farmer Protest)। কৃষি আইন রদের দাবিতে মঙ্গলবারই দেশজুড়ে বনধের ডাক দিয়েছিল কৃষক সংগঠনগুলি। বিভিন্ন রাজ্যে এই বনধের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। পথে নেমে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়ান লক্ষ লক্ষ মানুষ। তড়িঘড়ি মঙ্গলবারই কৃষকদের সঙ্গে বৈঠক ডাকেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আশা করা হয়েছিল, এই বৈঠক থেকে একটা রফা সূত্র বের হবে। কিন্তু আদপে তা হল কি না তা নির্ভর করবে আজ, বুধবার কৃষকদের কাছে কেন্দ্রের কী প্রস্তাব পৌঁছয় তার উপর।

আরও পড়ুন: ফের উত্তপ্ত পুলওয়ামা, সকাল সকাল এনকাউন্টারে খতম দুই জঙ্গি

মোদী সরকার কৃষি আইন প্রত্যাহার করবে না, সাফ জানিয়ে দিয়েছে। কৃষকরাও পাল্টা জানিয়েছেন, কোনওরকম সমঝোতায় তাঁরা যেতে নারাজ। সংশোধনী নয়, আইন প্রত্যাহার চান তাঁরা। টান টান পরিস্থিতি। অমিত শাহর সঙ্গে মঙ্গলবারের বৈঠককে কৃষক নেতা রাকেশ টিকাইত অবশ্য ‘পজিটিভ’ বলেছেন। টিকাইতের কথায়, “আমাদের দাবিগুলিকে অত্য়ন্ত গুরুত্বের সঙ্গে কেন্দ্র দেখছে। বুধবার একটা খসড়াও তারা দেবে। আমরা সেগুলি নিয়ে কথা বলব।” এদিন দুপুরে সিংঘু বর্ডারে কৃষক সংগঠনগুলি নিজেদের মধ্যে আলোচনায় বসবে। সেখান থেকেই চূড়ান্ত হতে পারে কৃষি আইন ও কৃষকদের ভবিষ্যৎ।