Jharkhand Assembly Election 2024: গাড়ির টায়ারে লুকনো ছিল, ছুরি দিয়ে কাটতেই যা বেরিয়ে এল…দেখে ‘থ’ আয়কর আধিকারিক
Jharkhand Assembly Election 2024: এত নগদ টাকার উৎস কী? তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ভাইরাল ভিডিয়োয় আয়কর কর্মকর্তা এবং নিরাপত্তা কর্মীদের টায়ারের ভিতর থেকে টাকা উদ্ধার করতে দেখা গিয়েছে।
ঝাড়খণ্ডের ভোট প্রার্থীর গাড়ির অতিরিক্ত টায়ার থেকে ৫০ লক্ষ নগদ টাকা উদ্ধার হয়েছে বলে জানাল আয়কর দফতর। গিরিডিহ জেলার ঝাড়খণ্ড-বিহার সীমান্তের কাছে, দেওরি থানার আওতাধীন একটি চেকপয়েন্টে গাড়ির চেকিং-এর সময় উদ্ধার হয় টাকা।
এত নগদ টাকার উৎস কী? তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ভাইরাল ভিডিয়োয় আয়কর কর্মকর্তা এবং নিরাপত্তা কর্মীদের টায়ারের ভিতর থেকে টাকা উদ্ধার করতে দেখা গিয়েছে। একটি সরু ছুরির সাহায্যে টায়ার কেটে নগদের স্তুপ ব্যবহার করতে দেখা গিয়েছে। চারজন কর্মকর্তা ১টি নোটের বান্ডিল খুঁজে বার করেন।
ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে নিজের এক্স মাধ্যমে ভিডিয়োটি শেয়ার করে শাসক দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা এবং জোটসঙ্গী কংগ্রেসকে রাজ্যে ‘দুর্নীতির’ জন্য দায়ী করেছেন।
নিজের এক্স মাধ্যমে নিশিকান্ত লেখেন, “দুর্নীতি এবং টাকার স্তূপ দেখতে চাইলে ঝাড়খণ্ডে আসুন। আজ, আয়কর বিভাগ এবং নির্বাচন কমিশন জেএমএম-এর ৫০ লক্ষ টাকা থেকে বাজেয়াপ্ত করেছে। কংগ্রেস এবং জেএমএম-এর ‘জুগাড়’ দেখুন।”
भ्रष्टाचार और पैसों का अम्बार देखना हो तो झारखंड आइए।आज गिरिडीह में चुनाव को प्रभावित करने के लिए झामुमो के 50 लाख की बरामदगी इनकम टैक्स व @ECISVEEP ने की ।कॉंग्रेस,झामुमो का जुगाड़ देखिए । pic.twitter.com/Gny953gVzl
— Dr Nishikant Dubey (@nishikant_dubey) November 14, 2024
ঝাড়খণ্ডে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বাবুলাল মারান্ডি সেই ভিডিয়োটি শেয়ার করে লেখেন, “কংগ্রেস এবং জেএমএম ‘অর্থ শক্তি’ ব্যবহার করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে৷”
বুধবার শুরু হয়েছে ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচন। প্রথম দিন ৪৩টি বিধানসভা কেন্দ্রে বিকেল ৫টা অবধি ভোটদানের হার ৬৪.৮৬ শতাংশ। যা ২০১৯ সালের বিধানসভা নির্বাচনের রেকর্ড ৬৩.৯ শতাংশকেও অতিক্রম করেছে।
দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০ নভেম্বর ৩৮ বিধানসভা আসনে ভোটগ্রহণ হবে। ২৩ নভেম্বর হবে ভোট গণনা।
নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এই পর্যন্ত মোট ১০.৪৬ কোটি নগদ ৭.১৫ কোটি টাকা মূল্যের মদ এবং ৮.৯৯ কোটি টাকার ড্রাগস বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক রাজীব কুমার এর আগে নির্বাচনে যে কোনো ধরনের প্রলোভনের বিরুদ্ধে কমিশনের ‘জিরো টলারেন্স’-নীতির কথার ঘোষণা করেছিলেন। তিনি অবৈধ মদ, মাদক, বিনামূল্যে সামগ্রী বিতরণ এবং নগদ টাকা বিতরণ আটকানোর জন্য কড়া নির্দেশ দিয়েছেন।